এতো গুলা ছেলের সাথে এত রাতে সানিলিওন কি করে?

এতো গুলা ছেলের সাথে এত রাতে সানিলিওন কি করে?

১২:৩৫ PM Add Comment

1417869491-sunny
তারকার সঙ্গে নৈশভোজ এবং ওয়াইন হাতে আড্ডা দেওয়া নিশ্চয়ই বাড়তি পাওয়া। আর সেই তারকা যদি হয় সানি লিয়ন তাহলে তো উচ্ছ্বাস আরও বেড়ে যায় । সম্প্রতি ‘ম্যানকাইন্ড ফার্মা’ নামের একটি কোম্পানি তাদের ‘এডিকশন ডিউ’ পণ্যর জন্য গ্রিস এবং ব্রাজিলে অনলাইনভিত্তিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। প্রায় দশ হাজার প্রতিযোগীদের মধ্য থেকে সৌভাগ্যবান ১০০ জনকে বাছাই করা হয়। যারা সানির সঙ্গে বসে নৈশ্যভোজে মন ও পেট জুড়াবেন!
গত শনিবার এ অনুষ্ঠানের  গ্র্যান্ড ফিনালে এর আয়োজন করা হয়। এ সময় সানি সবাইকে অটোগ্রাফ এবং ছবি তোলেন।
সানি বলেন, ‘চমৎকার একটি প্রতিযোগিতা হয়েছে। এ রকম একটি অনুষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আনন্দিত। এছাড়া নিজেও চমৎকার ও আত্মবিশ্বাসী তরুণদের সঙ্গে দেখা করতে মুখিয়ে ছিলাম’। ‘ম্যানকাইন্ড ফার্মা’র দুটি পণ্যর শুভেচ্ছাদূত সানি। আর এ কারণেই তার অংশগ্রহণ।
১২ টি প্রেমেও শান্তি নেই বিশ্বসুন্দরী সুস্মিতার

১২ টি প্রেমেও শান্তি নেই বিশ্বসুন্দরী সুস্মিতার

১১:০৬ AM Add Comment
দশ প্রেমেও স্বস্তি নেই বিশ্বসুন্দরী সুস্মিতার

একটি দুটি নয়। দশবার গভীর প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। প্রত্যেকটিতেই ব্যর্থ। লম্বা প্রেমের এ লিস্টটা সাবেক বিশ্বসুন্দরী সুস্মিতা সেনের। গুজব রটেছে, গত দু’বছরের প্রেমিক ঋতিক ভাসিনের সঙ্গে সম্প্রতি বিচ্ছেদ ঘটেছে তার। মুম্বাইয়ের বিখ্যাত নাইট ক্লাবের মালিকানার পাশাপাশি ঋতিক অরিওন ইন্টারটেইনমেন্ট প্রাইভেট লিমিটেড নামে একটি কোম্পানির পরিচালকও। হঠাৎ করেই দু’বছরের সম্পর্কে ইতিটানলেন সুস্মিতা। কিন্তু কেন? ঘনিষ্ঠদের কাছে নাকি বলেছেনও, তার সঙ্গে থাকাটা সহ্য হচ্ছে না সুস্মিতার। অবশ্য কিছুদিন কেটে গেলেই তার মনে হয় একে দিয়ে আর কাজ চলছে না। সমালোচকরা ঠিক এমন মন্তব্যই করেছেন। কিছুদিন ধরেই বলিউডে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, আবারও সিঙ্গেল সুস্মিতা। যদিও এ ব্যাপারে বরাবরের মতো মুখে কুলুপ এঁটে রয়েছেন এ বিশ্বসুন্দরী। অনেকেই এ সুযোগে তার প্রেমের লিস্টটা আরও একবার যাচাই করে নিচ্ছেন। প্রথম জীবনে ‘দাসতাক’ ছবির শুটিংয়ে বিক্রম ভাটের মন চুরি করেছিলেন সুস্মিতা। এ কারণে এক সন্তানের পিতা বিক্রম তার স্ত্রীকে ছাড়তেও পিছপা হননি বিশ্বসুন্দরীর মনের নাগাল পাওয়ার আশায়। কিন্তু কয়েকদিনের মধ্যেই ভেঙে গিয়েছে বিক্রম সুস্মিতার সম্পর্ক। এর কিছুদিন পর সঞ্জয় নারাঙ্গ নামের এক হোটেল ব্যবসায়ীর সঙ্গে সম্পর্ক জুড়েছিলেন। কিন্তু বিয়ে করার কথা আসতেই সে সম্পর্ক থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন সুস্মিতা। প্রেমের তৃতীয় ইনিংস শুরু করেন হটমেল ডটকমের হেড সাবির ভাটিয়ার সঙ্গে। তিনি ১০.৫ ক্যারেটের একটি ডায়মন্ড রিংও দিয়েছিলেন সুস্মিতাকে। বন্ধুত্বের দোহাই দিয়ে সেই সম্পর্কেও ইতি ঘটান। ‘কর্মা’ ছবির শুটিং চলাকালীন বয়সে ছোট রণদীপ হুদার সঙ্গেও সম্পর্কে জড়ান তিনি। হৃদয় ভাঙার খেলায় হেরে গিয়ে ব্যথা সেরে উঠতে এ নায়কের বেশকিছু দিন সময়ও লেগেছিল। হুদার পর ইনিংসে একটি ওয়ানডে ম্যাচ খেলেছিলেন ব্যবসায়ী ইমতিয়াজ ক্ষেত্রির সঙ্গে। ভাঙা হৃদয় নিয়ে ক্ষেত্রিও পলায়ন করেন। এরপর আশ্চর্যজনকভাবে ‘লক্ষ্মী বাই’ ছবির প্রযোজক মানব মেননের সঙ্গে সিরিয়াস সম্পর্কে জড়ান সুস্মিতা। কিন্তু সেখানেও পতন। গ্লোবো স্পোর্টসের ভাইস প্রেসিডেন্ট বুন্টি সাচদেবাও সুস্মিতার নজর এড়াতে পারেননি। গুজব রয়েছে, মেয়রের বন্ধু মুদ্দাসার আজিজের সঙ্গেও সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন বিশ্বসুন্দরী। বলিউডে অভিনয় করতে এসে ওয়াসিম আকরামও হেরে গেছেন সুন্দরীর কাছে ‘এক খিলাড়ি এক হাসিনা’র সেটে প্রেমে হাওয়া বইলেও বেশি এগোয়নি ওয়াসিম-সুস্মিতা সম্পর্ক। সর্বশেষ ঋতিক ভাসিনের সঙ্গে ১৮ মাসের সম্পর্কের ইতি টেনে ফের সিঙ্গেল সুস্মিতা

সানি লিওন থেকে আরও নগ্ন হবেন রাখি

সানি লিওন থেকে আরও নগ্ন হবেন রাখি

১০:২৫ AM Add Comment
সানি লিওনের সঙ্গে টেক্কা দিয়ে আরো খোলামেলা হচ্ছেন রাখি

বিনোদন প্রতিবেদক : লীলা কো গিলা কর দেঙ্গে হাম’। না কোনও বিজ্ঞাপনের চটকদারি ট্যাগ লাইন নয়, নয় কোনও ফিল্মের ডায়লগও। সানি লিওনের ওপর চটে গিয়ে এই মন্তব্যই করেছেন রাখি। আর তারপরই রাখির এই বিস্ফোরণ। রাখি নাকি সানির ‘ওয়াট’ লাগাতে চলেছেন। কিন্তু হঠাৎ এমন কি হল যাতে এতটাই চটেছেন বলিউডের এককালীন ‘আইটেম গার্ল’ রাখি সাওয়ান্ত। যে রাখি কাউকেই তোয়াক্কা করেননা তাঁর হঠাৎ এই মতিভ্রম?

আসলে সানি আসাতে বলিউডের বাজার কমেছে রাখির। আর তাতেই ক্ষিপ্ত হয়েছেন তিনি। সানিকে টেক্কা দিতে নিজেকে আরও গ্ল্যামারস করতে তাই ছোট ছোট জামাকাপড় পরতে হচ্ছে তাকে। রাখির বক্তব্য, ”কিছু জিনিস ভেতরে থাকা উচিত , আর কিছু জিনিস বাইরে আনা দরকার”। আরও একধাপ এগিয়ে রাখি বলছেন, “আমি ভারতীয় নারী, আমি রাজনীতিতেও এসেছি। আমাকে এমন হতে বাধ্য করছে ও”। সানি যেন ভারত থেকে চলে যায় এমন উক্তিও করেছেন রাখি। শুধু ভারত থেকে নয় রাখি চান সানি যেন ভারতের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকেই চলে যান।
ভারতে ২২ ঘন্টা ধরে ৮ তরুণী মিলে এক তরুণ কে ধর্ষণ,অতঃপর…

ভারতে ২২ ঘন্টা ধরে ৮ তরুণী মিলে এক তরুণ কে ধর্ষণ,অতঃপর…

৮:৫২ AM Add Comment
২৯ ঘন্টা ধরে নিজের স্বামীকে ধর্ষণ,অতঃপর......
এই প্রথম বৈবাহিক ধর্ষণে অভিযুক্ত হলেন কোনও মহিলা। জোর করে স্বামীর সঙ্গে যৌনসম্পর্ক স্থাপনের অভিযোগ উঠল দক্ষিণ কোরিয়ার এক মহিলার বিরুদ্ধে। বছর চল্লিশের ওই মহিলার নাম সিম। গ্রেপ্তারের পর তাঁকে আদালতে তোলা হলে, মঙ্গলবার তাঁকে দোষীসাব্যস্ত করা হয়েছে।

সিওল পুলিশের তরফে ঘটনার তদন্তকারী গোয়েন্দা আদালতকে জানিয়েছেন, প্রায় ২৯ ঘণ্টা স্বামীকে ঘরবন্দি করে রাখেন ওই মহিলা। এবং প্রায় সবটুকু সময়েই তাঁকে জোর করে যৌনসম্পর্ক স্থাপনে বাধ্য করেন সিম। স্বামীর অভিযোগের ভিত্তিতে সিমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০১৩ সালের মে মাসে বৈবাহিক ধর্ষণকে অপরাধ বলে আখ্যা দিয়েছিল দক্ষিণ কোরিয়ার শীর্ষ আদালত। তখন থেকেই বৈবাহিক ধর্ষণ দেশে অপরাধ বলে গণ্য করা হয়।
লটারি জিতলেই মিলবে কুমারী মেয়ে !

লটারি জিতলেই মিলবে কুমারী মেয়ে !

৯:১১ PM Add Comment
বিশ্বে এমন দেশ নেই যে দেশে লটারির প্রচলন নেই। লটারি জিতে গরিব থেকে ধনী হয়েছেন অনেকে, অনেককে হতে হয়েছে ভিটেমাটি ছাড়া। কিন্তু ব্রাজিলে লটারিতে মিলছে আজব পুরস্কার।
টিভি, ফ্রিজ, সাইকেল কিংবা নগদ টাকা জেতার কথা তো অনেকেই শুনেছেন। তাই বলে কুমারী মেয়ে? আজ্ঞে হ্যাঁ, এখানে লটারি জিতলে পয়সা না মেলে কুমারী মেয়ে। যদিও এটা চলে সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে, পুলিশি নজর বাঁচিয়ে।
এই খেলাটি বিশেষত তাদের জন্য যারা শিশু বা নাবালিকাদের সঙ্গে যৌনসম্পর্ক স্থাপন করতে পছন্দ করে। এইভাবে শিশুদের সঙ্গে যৌনসম্পর্ক স্থাপন একপ্রকার মানসিক রোগ। যাকে মনোবিজ্ঞানের ভাষায় পিডোফাইল বলা হয়।
ব্রাজিলে ৪০ লাখ লোক দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। দেহব্যবসার ক্ষেত্রে শিশুদের ব্যবহারে এই দেশ বিশ্বে দ্বিতীয়। এই লটারি ব্যবসা প্রচারে এলেও টনক নড়েনি প্রশাসনের। রমরমিয়ে চলছে লটারির নামে দেহব্যবসা।
টিভি সিরিয়ালে যৌনতার দৃশ্যে প্রিয়াংকা!

টিভি সিরিয়ালে যৌনতার দৃশ্যে প্রিয়াংকা!

৯:০৫ PM Add Comment

মার্কিন মুলুকের ড্রইংরুম মিডিয়ায় কাজ শুরু করেছেন বলিউড তারকা প্রিয়াংকা চোপড়া। গত ৭ই অক্টোবর থেকে শুরু হযে়ছে তার বিগ বাজেটের টিভি সিরিয়াল ‘কোয়ান্টিকো’। যেখানে বেশ খোলামেলাভাবে প্রিয়াংকা বন্দি হযে়ছেন ক্যামেরায়। তবে সেসব দৃশ্যে পডে়ছে সেন্সরের হামলা। সম্প্রতি প্রিয়াংকার আনসেন্সরড সেই উত্তেজক ভিডিও প্রকাশ হলে সাইবার দুনিয়ায় ব্যাপক তোলপাড় লেগে যায়। তবে এর আগেই বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে ‘কোয়ান্টিকো’-এর প্রোমো দেখে বেশ উত্তেজিত দেশ-বিদেশের দর্শকরা। তাছাড়া ট্রেইলারে গাডি়র ভেতরে নাযি়কার যৌনতার দৃশ্যে দেখে অনেকেরই ভ্র কুঁচকে গেছে। তবে পর্দার যৌন দৃশ্যে যতই সাবলীল দেখা যাক না কেন, প্রিয়াংকার ভাষায় যৌন দৃশ্যে অভিনয় করতে বেশ অস্বস্তি হযে়ছে তার। প্রায় একশ’ জনের সামনে এমন দৃশ্যে অভিনয় করাটা সহজ ব্যাপার নয়। এদিকে বর্তমানে প্রিয়াংকা অভিনীত ‘বাজিরাও মাস্তানি’ ছবিটি মুক্তির অপেক্ষায় রযে়ছে। এ ছবিতে তিনি ছাড়াও রযে়ছেন রণবীর সিং ও দীপিকা পাডুকোন।

বলিউডে ঝড় তুলেছে সোনমের নগ্ন সেলফি !

বলিউডে ঝড় তুলেছে সোনমের নগ্ন সেলফি !

৯:০৩ PM Add Comment
somom-kapur_newsshomoy
সোনম এখন দিন-রাত কেবল পৃথিবীর এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। লস অ্যাঞ্জেলসে ফটোশুট, মুম্বাইতে ‘প্রেম রতন ধন পায়ো’র প্রচার, লন্ডনে এক সমাজসেবী সংস্থার হয়ে টাকা তুলতে যাওয়া এত কিছুর পরে একটু নিজের জন্য সময় বের করে নিয়েছেন নায়িকা। বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়েছেন গোয়ায়। দক্ষিণ গোয়ার রিসোর্টের পুলসাইড থেকেই ছবি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছেন সোনম।

কিন্তু ছবি প্রকাশ করতেই যেন ভাইরাল হয়ে গেছে। সেই ছবির একটাতেও কিন্তু সুইমসুটে নেই সোনম। একটা ছবিতে তাকে আবক্ষ দেখা যাচ্ছে। ছবিতে ম্যাকআপ ছাড়াই দেখা যাচ্ছে তাকে। আর একটা ছবিতে দেখা যাচ্ছে তার পা। পায়ের উপর সানগ্লাস রেখে সেই ছবি আপলোড করতেই ঝড় উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
বলিউডের অভিনেত্রী সোনম কাপুর বিতর্কের জন্যই আলোচনায় আসেন।কিন্তু, এ বারে আর কোনও বিতর্ক নয়। শুধু ভক্তদের ভাললাগাই সোনমের পোস্ট করা ছবি দুটোকে হিট করে তুলেছে।
বাসর রাতে বিড়াল মারা কি?

বাসর রাতে বিড়াল মারা কি?

৮:৫৩ PM Add Comment
 বাসর রাতে বিড়াল মারা বলতে কি বুঝায়...?
চলুন, আগে বিড়াল মারার কাহিনীটা শুনা যাক। একদা বাগদাদের বাদশাহ এর ছিল দুইজন কন্যা। এই দুই রাজকন্যা ছাড়া তার ছিলনা কোন রাজপুত্র। রাজকন্যা দুজন ছিল বাদশা এর অনেক অনেক আদরের। সবসময় দুই রাজ কন্যার জন্যে দশ পনেরো জন দাসী প্রস্তুত থাকতো। কখন কোনো রাজকন্যার কি দরকার হবে আর তারা হুকুম পালন করবে। দুই রাজকন্যারই একটা করে বিড়াল ছিলো। বিড়াল দুটো ছিলো তাদের সবসময় এর সাথী। তারা খেতে বসলে এমনকি ঘুমাতে গেলেও ঐ বিড়াল দুটো সাথে সাথে থাকত। তো দেখতে দেখতে দুই রাজকন্যাই একসময় বড় হয়ে গেলো। তারা বিবাহ উপযুগি হয়ে গেলো। তারপর বাদশাহ এর চিন্তা বাড়তে লাগল, কারন এই দুই রাজকন্যার জামাইদের উপরেই তার এই বিশাল রাজ্যের দায়িত্ত দিয়ে যেতে হবে। সুতারাং এমন যোগ্য দুজন ছেলে খুজে বের করতে হবে। যারা এই গুরু দায়িত্ব ভালো ভাবে পালন করতে পারবে। সারা রাজ্যে অনেক খোজাখুজি করে এমন দুইভাই পাওয়া গেলো যাদের কাছে রাজকন্যাদের বিয়ে দেয়া যায় বলে বাদশাহ এর মনে হল। তারপর অনেক ধুমধাম করে বিয়ে হল দুই রাজকন্যার একসাথে।
অতঃপর বাদশাহ দুই মেয়ে জামাইকে সমান ভাবে রাজ্যের দায়িত্য ভাগ করে দিলেন। এরপর দুই ভাই রাজ্য চালনা নিয়ে অনেক ব্যাস্ত হয়ে পরলো। দুইজনের অনেক দিন দেখা সাক্ষাত নেই। হঠাত করেই রাজ্যের একটা বড় অনুষ্ঠানে দুই ভাই এর দেখা হয়ে গেলো। তারপর দুইজনই আবেগে আপ্লুত হয়ে পরলো এতদিন পরে ভাইএর সাথে দেখা এই জন্যে। তারপর অনেক কথায় কথায় ছোট ভাই জিজ্ঞাসা করলো তাদের বৌ মানে রাজকন্যাদের কথা। তখন বড় ভাই বলল হুম, বড় রাজকন্যা তাকে অনেক সমীহ করে চলে। তার কোন কাজই করা লাগে না। ইত্যাদি ইত্যাদি। এইসব শুনে ছোটভাই বলল ছোট রাজকন্যা তার কোন যত্নই করে না। সবসময় রাগা রাগি করে এমনকি মাঝে মাঝে গায়েও হাত তুলে। তখন বড় ভাইকে জিজ্ঞাসা করল কিভাবে রাজকন্যাকে বশ করল? তখন বড় ভাই বলল, রাজকন্যার বিড়ালের কথা।

ছোট ভাই বলল হ্যাঁ ওই বিড়ালকে তো আমার চাইতেও বেশি যত্নে রাখে। বড়ভাই বলল, হ্যাঁ, প্রথম দিন বাসর রাতে ঘরে ঢুকেই আমি একটা তরবারি দিয়ে ওই বিড়ালের ওপরে দিলাম এক কোপ। ব্যাস একবারে দুইভাগ। এই ঘটনায় বড় রাজকন্যা ভাবলো আমি মনেহয় অনেক বড় কোন বীর, এরপর থেকেই সে আমাকে অনেক সমীহ করে চলে। তো এই কথা শুনে ছোটভাই মনে মনে ভাবলো ঠিক আছে আজকে বাড়ী ফিরেই বিড়ালের জীবন নাশ করা লাগবে। তারপরে আবার অনেকদিন পরে দুই ভাই এর দেখা। এবার ছোট ভাইএর শরীরে অনেক কাটা দাগ। বড়ভাই জিজ্ঞাসা করলো কি খবর কোন যুদ্ধে আহত হয়েছিলে নাকি? ছোটভাই বলল, না ভাই তোমার ঘটনা শুনে আমি ওইদিন বাসায় গিয়ে তরবারি নিয়ে এক কোপে বিড়ালটাকে দুইভাগ করে দিলাম। কিন্তু আমার বেলায় ঘটনা উলটো হল।

আমাকে এর শাস্তি সরূপ একমাস কারাবন্দি আর অত্যাচার ভোগ করা লাগলো। তখন বড়ভাই বলল, বিড়াল বাসর রাতেই মারতে হয়, পরে মারলে কোন লাভ নাই। প্রকৃতপক্ষে বাসর রাতে বিড়াল মেরে কিছু হয়না। এগুলো শুধুই গল্প কথা…. এর সাথে ইসলামের দূরতমও কোন সম্পর্ক নেই। এ ধরনের অহেতুক কুসংস্কার থেকে আমাদের বেঁচে থাকা উচিৎ। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দিন। আমীন!
স্ত্রীকে নিয়ে পুরুষরা কখন খুশি থাকে!

স্ত্রীকে নিয়ে পুরুষরা কখন খুশি থাকে!

৮:৪৬ PM Add Comment
1421384404_mis
বিয়েটিয়ে করে থিতু হওয়া নারীর স্বভাব। আর পুরুষেরা খেলুড়ে, মাঠজুড়ে দৌড়ায়। এমন ধারণা অনেকের মধ্যেই রয়েছে। কিন্তু তা কতটুকু সঠিক? অন্তত পুরোপুরি নয়। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষার ফলাফল নারী ও পুরুষের সঙ্গী নির্বাচন নিয়ে দীর্ঘ দিনের প্রচলিত ধারণাকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে।
এই সমীক্ষা চালানো গবেষকেরা দাবি করছেন, বহুগামিতার ক্ষেত্রে পারস্পরিক জোগান ও চাহিদার বিষয়টি নির্ভরশীল। একজন পুরুষের হাতের নাগালে নারীর সংখ্যা বেশি থাকলে তার চিত্ত বেশি চঞ্চল থাকে। তখন একাধিক সম্পর্ক গড়ার ব্যাপারে ঝোঁকে সে। আর নারীর সংখ্যা কম থাকলে পুরুষ একজন সঙ্গীর সঙ্গে দীর্ঘ মেয়াদি সম্পর্কে জড়িয়ে থাকতে আগ্রহী হয়। যখন নারীর সন্ধান পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে, তখন সবচেয়ে ভালো উপায় একজনের সঙ্গে লেগে থাকা। পুরুষেরা সেটিই করে।
সঙ্গীর সঙ্গে পুরুষের থিতু হওয়ার বিষয়টি আংশিকভাবে প্রাচুর্য ও প্রাপ্তির ওপর নির্ভরশীল। জীবনসঙ্গী হিসেবে নারীকে যেখানে সহজেই পাওয়া যায়, সেখানে পুরুষেরা অনেক ক্ষেত্রে একাধিক নারীর দিকে ঝোঁকে। আর নারীর সংখ্যা কম হলে পুরুষ এক নারীতেই খুশি থাকে।
গবেষণার ফলাফলের ভিত্তিতে এই তথ্য দাবি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউটা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক। রয়াল সোসাইটি ওপেন সায়েন্স সাময়িকীতে তাঁদের এই গবেষণাবিষয়ক নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষকেরা দাবি করেন, গায়ানার দক্ষিণ-পশ্চিমের মাকুশি উপজাতীয় বসতিতে ১৩ হাজার শিকারি, মৎস্যজীবী ও কৃষকের ওপর ১৬ মাস ধরে চালানো গবেষণা থেকে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
ইউটা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞানী রায়ান স্ক্যাচ এই গবেষণা দলের নেতৃত্ব দেন। তিনি ও তাঁর স্ত্রী জ্যাকুই ২০১০ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত মাকুশি লোকজনের ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়সী ৩০০ নারী-পুরুষের সাক্ষাৎকার নেন।
রায়ান স্ক্যাচ বলেন, ‘নারীর সংখ্যা অপ্রতুল থাকলে পুরুষ এক নারী নিয়েই দীর্ঘ দিনের সম্পর্কে অঙ্গীকারবদ্ধ থাকার আকাঙ্ক্ষা করে। ’
এখানে আগের বছর কার কত যৌনসঙ্গী ছিল, পরবর্তী পাঁচ বছরে এ ব্যাপারে প্রত্যেকের নিজস্ব চিন্তাভাবনা কী, ভালোবাসাহীন যৌনজীবন কতটা উপভোগ্য-এসব বিষয় বিবেচনায় আনা হয়।
নারীদের ব্যাপারে গবেষণায় জানানো হয়, পুরুষ যখন নারীর প্রত্যাশা অনুযায়ী চলতে পারে না, তখন পছন্দের মানুষ বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে নারীর অনেক সুযোগ তৈরি হয়। নারী সেটি কাজেও লাগায়। নিজের পছন্দ অনুযায়ী সঙ্গী বেছে নেওয়ার সুযোগ থাকলে নারী সেটি ভালোভাবেই চর্চা করে।


শেষ পর্যন্ত গবেষকের দাবী করেন, এই গবেষণা সব সম্প্রদায় বা গোষ্ঠীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নাও হতে পারে। বিষয়টি আসলে সামাজিক অবস্থা, আর্থসামাজিক পরিস্থিতি, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক বিষয়ের ওপর নির্ভর করে।
বাংলার সেক্সি মডেল ভাবনা নিজে পানিতে ভিজে সবাইকে মনে মনে ভেজালেন (এক্সক্লুসিভ ছবি)

বাংলার সেক্সি মডেল ভাবনা নিজে পানিতে ভিজে সবাইকে মনে মনে ভেজালেন (এক্সক্লুসিভ ছবি)

৯:১৪ PM Add Comment
অনিমেষ আইচ পরিচালিত ‘ভয়ংকর সুন্দর’ ছবির একটি গরম গানের দৃশ্যের চিত্রধারন চলছিল। এতেই ঝরনার পানিতে ভিজছিলেন অভিনেত্রী ভাবনা। পানিতে সম্পূর্ণ ভেজা ভাবনাকে দেখে উপস্থিত সবার চোখ ছানাবড়া হয়ে গেল। ছবিটিতে ভাবনার বিপরীতে অভিনয় করছেন কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়।
bangladeshi hot bhabna

দেখে নিন ভারতের ছেলেদের যৌনাঙ্গ নিয়ে নির্মিত মুভি গুড্ডু কি গান এর ট্রেইলার । কুনাল খেমু

৯:০৭ PM Add Comment
পেশায় ওয়াশিং পাউডার বিক্রেতা এবং নেশায় বিবাহিত ভাবিদের সাথে যৌন খেলা- ঠিক এরকম একটি গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য কমেডি ছবি গুড্ডু কি গান। এখানে গুড্ডুর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন সাইফ আলী খানের ভগ্নীপতি ও সোহা আলী খানের স্বামী কুনাল খেমু। ছবিটিতে বিহারি প্লেবয় গুড্ডু একদিন পুজা করার সময় কোন এক দৈবিক কারনে তাঁর যৌনাঙ্গ শক্ত সোনার হয়ে যায়। আর এই নিয়ে সৃষ্টি হয় বিভিন্ন হাস্যরস। কলকাতার শান্তনু রয় এবং শীর্ষক আনন্দের পরিচালনায় Guddu Ki Gun এ আরও দেখা যাবে পায়েল সরকারকে।গুড্ডু কি গান ৩০ অক্টোবর রিলিজ দেয়া হবে।

ভারতীয় নায়িকাদের সাথে বাংলাদেশী গরম দেহের সেক্সি নায়িকাদের রূপের লড়াই।

৯:০২ PM Add Comment
প্রতিবেশী দেশ ভারতের থেকে কম যায় না আমাদের দেশের সিনেমার নায়িকারা। সৌন্দর্য , আবেদনময়ীতা কিংবা অভিনয় দক্ষতা কোন দিক দিয়েই পিছিয়ে নেই আমাদের দেশ। বলিউডের কাজল যদি হয় অভিনয় এর দিক দিয়ে সেরা তবে আমাদের শাবনূর ও কম কিসে?
মাধুরীর থেকেও কিন্তু বয়স কে বেশি ধরে রেখেছেন আমাদের মৌসুমি। প্রীতির মত পূর্ণিমার ও রয়েছে মিষ্টি মেয়ে হিসেবে সুখ্যাতি। প্রিয়াঙ্কার মত অতটা বিশ্ব মানের ফেম না পেলেও নায়লা নায়েম ও কম যায় না। নায়লার ফিগার আর শিক্ষা গত যোগ্যতা যে কোন ইন্টারন্যাশনাল মডেলকেই টেক্কা দেয়ার মত।
রানী যদি হন আদিত্যের সহধর্মিণী তবে তিসাও তো ফারুকির স্ত্রী। আর অভিনয়ের কথা বলতে গেলে আমাদের তিসা ও যে কোন অভিনেত্রীকেই হার মানানোর যোগ্যতা রাখে। বিপাসা বসুর থেকে কম আইটেম গানে অংশ নিলেও ববি কিন্তু ইতিমধ্যে একটা জায়গা করে নিয়েছেন।
সিন্ডিকে কিন্তু আমি সব দিক দিয়ে রাখির থেকে এগিয়েই রাখব। তবে বর্ষাকে দীপিকার মত হতে আরও সময় লাগবে। কলকাতার কোয়েলের থেকে পরিমনি রূপে, গুনে কোন অংশেই কম নয়। শ্রদ্ধা কাপুরের থেকে অভিনয় দক্ষতা মিমের খানিকটা কম হলেও, সৌন্দর্যে মিম থাকবে এগিয়ে। আলিয়ার থেকে পিয়া লম্বা হলে কি হবে আলিয়ার মত ব্যাক আপ কিন্তু পিয়া পাচ্ছে না। তবে মডেলিং দক্ষতায় পিয়াকে বাহবা দিতেই হবে। মম কিন্তু সুনাখশির থেকে বেশ স্লিম। আর অভিনয় দক্ষতাও আন্তর্জাতিক মানের।
তাই কোন দিক দিয়েই এদেশের সিনেমা কে নিম্ন মানের বলার উপায় নেই। আরও কিছুটা ইনভেস্টমেন্ট এবং মেধাবীরা এগিয়ে এলে হয়ত বাংলাদেশের পরবর্তী নায়িকারা বলিউডকে ও ছাড়িয়ে যাবে।
প্রিয় দর্শক দয়া করে আপনার মূল্যবান মতামত লিখতে ভুলবেন না। আরও খবরের জন্য আমাদের সাথেই থাকুন।

দেখে নিন বাংলার সানি লিওন কে!

দেখে নিন বাংলার সানি লিওন কে!

৪:৩৬ PM Add Comment

বাবলি গার্ল ইমেজেই এতদিন আটকে ছিলেন পরিনীতি চোপড়া। তবে নিজেই বোধহয় বোর হয়ে গিয়েছিলেন সেই ইমেজে। কিল দিল ছবি মুক্তির পর থেকে আর বিশেষ দেখা যায়নি তাকে। ফিরলেন একেবারে নতুন অবতারে।
পরিনীতির নতুন ফটোশুটে তাকে দেখে অনেকেই ‘সেক্সি পরি’ বলেছেন। টুইটারে নিজেই শেয়ার করেছেন সেইসব ছবি। অভিনয়ের জন্য প্রশংসিত আগেই হয়েছেন পরিনীতি, এবারে গ্ল্যামার সারিতে হাঁটার জন্যও প্রস্তুত তিনি।
বাংলাদেশের যৌনব্যবসা ও যৌনকর্মীরা

বাংলাদেশের যৌনব্যবসা ও যৌনকর্মীরা

৪:২১ PM Add Comment
যৌনকর্মী ও যৌনব্যবসা কী?
যৌন ব্যবসা যদিও পৃথিবীর প্রাচীনতম পেশার একটি, যৌনকর্মী শব্দ প্রথম ব্যবহার করেন যৌনকর্মী, লেখক, নির্মাতা ও যৌনকর্মী অধিকারবাদী ক্যারল লেই। তিনি তার ওয়ানউওম্যানশো নাটকে এই শব্দের প্রয়োগ দেখান ১৯৭৮ সালে।
যৌনকর্মী শব্দের উৎস নিয়ে ক্যারল লেই এর লেখা প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৯৭ সালে প্রকাশিত সম্পাদিত প্রবন্ধ সংকলনে। ।।
এর পর থেকেই মূলত রিসার্চ, এনজিও ও মানবাধিকার সংগঠনে এই শব্দের বহুল ব্যবহার চালু হয়। মূলত যৌনকর্মী এবং তাদের অধিকার আদায়ে সচেতন ব্যক্তি ও গোষ্ঠির আন্তরিকতায় পেশা হিসেবে সম্মান জানানোর লক্ষ্যে এই শব্দ বহুল ব্যবহৃত ও জনপ্রিয়।
২০০০ সালে প্রকাশিত ইউকে হোম অফিসের এক রিসার্চে . বলা হয় যৌনকর্মী শব্দটি পতিতাবৃত্তির মতো জটিল, বিতর্কিত ও লৈঙ্গিক বৈষম্য থেকে মুক্ত।
২০০৬ এ এক ইউএস মেডিক্যাল জার্নালে  প্রকাশিত এক প্রবন্ধে অর্থ, বস্তু ও অন্যান্য লাভের জন্য যৌন সেবা প্রদান ও গ্রহণ করার পারষ্পরিক বিনিময়কে যৌন ব্যবসা বলা হয়।
২০০৯ এ প্রকাশিত UNAID guidance note on HIV/AIDS  এ বলা হয় পূর্ণবয়স্ক পুরুষ, নারী, ট্রানজেন্ডার ও ১৮-২৪ বছর বয়েস পর্যন্ত যেকোন লিঙ্গের তরুন নিয়মিত অথবা অনিয়মিতভাবে অর্থ কিংবা অন্য কোন বস্তুর বিনিময়ে যৌন সেবা প্রদান করলে তাকে যৌনকর্মী বলা হবে। এই পেপারে অনানুষ্ঠানিক (Less formal) ও সংগঠিত/প্রাতিষ্ঠানিক (Organised) দুই ধরনের যৌনব্যবসার সাথে জড়িত কর্মীদের যৌনকর্মীর আওতায় আনা হয়।
২০০৫ এ ইউকে থেকে প্রকাশিত গবেষণামূলক এই বইয়ে  লেখকদ্বয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রচলিত যৌন ব্যবসার একটি লম্বা তালিকা প্রস্তুত করেন। এই তালিকা থেকে তারা যৌন ব্যবসাকে ভাগ করেন দুই ভাগেঃ
ক) প্রত্যোক্ষ (direct) যার মধ্যে আছে গৃহমধ্যস্ত (indoor: ব্রোথেল, হোটেল, আবাসিক, এস্কর্ট) ও বহিরাঙ্গন (outdoor: স্ট্রিটবেইজড) এই দুই ধরণের কার্যক্রম। এই ব্যবসায় সাধারণত ক্রেতা ও বিক্রেতার মাঝে সম্মানীর বিনিময়ে যৌন মিলন সংগঠিত হয়।
খ) পরোক্ষ (indirect) এর মধ্যে আছে সাধারণত যৌন মিলন বিহীন কার্যক্রম যেমন পোল ডান্স, স্ট্রিপিং, ফোন ও ইন্টারনেট সেক্স। যৌন মিলন না হলেও এই ব্যবসাও সম্মানী ও মুনাফা নির্ভর।
এই প্রচলিত ও গ্রহনীয় সংজ্ঞা মেনে নিয়ে বলা যায় কোন ব্যাক্তি - পুরুষ এবং নারী যেকোন রকম সম্মানীর বিনিময়ে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ যৌনসেবা প্রদান করলে এই বিনিময় যৌন ব্যবসা এবং সেবা প্রদানকারীকে যৌনকর্মী বলা হয়।
এর বিপক্ষেও কিছু মত আছে। আপাতত সেই ব্যাখায় যাচ্ছিনা।
এই লেখায় শুধুমাত্র যৌনপল্লীর প্রেক্ষাপট এবং সেখানে কর্মরত যৌনকর্মীদের কথা আলোচনা করা হয়েছে।
বাংলাদেশে কি যৌনব্যবসা বৈধ?
২০০০ সালে হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী বাংলাদেশে যৌনব্যবসা আইনত বৈধ। 
কিন্তু বাংলাদেশের আইন ও সংবিধান এই ক্ষেত্রে বিরোধী অবস্থানে আছে।
ক) সংবিধানের ১৮(২)অনুচ্ছেদে বলা হচ্ছে “রাষ্ট্র জুয়া এবং যৌনব্যবসার বিরুদ্ধে কার্যকরী সুরক্ষা প্রদান করিবে” (The State shall adopt effective measures to prevent prostitution and gambling.) 
খ) Suppression of Immoral Traffic Act, 1933 - prohibits prostitution of underage girls (girls under the age of 18) and brothel keeping. It is also an offence for third parties to import, export, sell, or hire a woman for prostitution under Oppression of Women and Children (Special Enactment) Act, 1995. Section 290 of the Penal Code of 1860 categorises prostitution under public nuisance and Section 74 of DMP Ordinance, 1976 defines it in the frames of public nuisance as an attempt to attract attention, solicit, or molest in a public place for the purposes of prostitution. [/i] 
গ) মানবপাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন ২০১২ অনুসারে (দেশের ভেতরে ও বাইরে) ১০ ১১‘‘পতিতাবৃত্তি’’ অর্থ বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে অথবা অর্থ বা সুবিধা (kind) লেনদেন করিয়া কোন ব্যক্তির যৌন শোষণ বা নিপীড়ন;
(৯) ‘‘পতিতালয়’’ অর্থ পতিতাবৃত্তি পরিচালনার উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত কোন বাড়ি, স্থান বা স্থাপনা; মানব পাচারের মধ্যে
‘‘শিশু’’ অর্থ আঠার বৎসর বয়স পূর্ণ করে নাই এমন কোন ব্যক্তি;
[/i](নিষিদ্ধ)
ঘ) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ অনুসারে ১২
৫৷ (১) যদি কোন ব্যক্তি পতিতাবৃত্তি বা বেআইনী বা নীতিবিগর্হিত কোন কাজে নিয়োজিত করার উদ্দেশ্যে কোন নারীকে বিদেশ হইতে আনয়ন করেন বা বিদেশে পাচার বা প্রেরণ করেন অথবা ক্রয় বা বিক্রয় করেন বা কোন নারীকে ভাড়ায় বা অন্য কোনভাবে নির্যাতনের উদ্দেশ্যে হস্তান্তর করেন, বা অনুরূপ কোন উদ্দেশ্যে কোন নারীকে তাহার দখলে, জিম্মায় বা হেফাজতে রাখেন, তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তি মৃত্যুদণ্ডে বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে বা অনধিক বিশ বত্সর কিন্তু অন্যুন দশ বত্সর সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং ইহার অতিরিক্ত অর্থদণ্ডেও দণ্ডনীয় হইবেন৷
(২) যদি কোন নারীকে কোন পতিতার নিকট বা পতিতালয়ের রক্ষণাবেক্ষণকারী বা ব্যবস্থাপকের নিকট বিক্রয়, ভাড়া বা অন্য কোনভাবে হস্তান্তর করা হয়, তাহা হইলে যে ব্যক্তি উক্ত নারীকে অনুরূপভাবে হস্তান্তর করিয়াছেন তিনি, ভিন্নরূপ প্রমাণিত না হইলে, উক্ত নারীকে পতিতাবৃত্তিতে নিয়োজিত করার উদ্দেশ্যে বিক্রয় বা হস্তান্তর করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন এবং তিনি উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
(৩) যদি কোন পতিতালয়ের রক্ষণাবেক্ষণকারী বা পতিতালয়ের ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত কোন ব্যক্তি কোন নারীকে ক্রয় বা ভাড়া করেন বা অন্য কোনভাবে কোন নারীকে দখলে নেন বা জিম্মায় রাখেন, তাহা হইলে তিনি, ভিন্নরূপ প্রমাণিত না হইলে, উক্ত নারীকে পতিতা হিসাবে ব্যবহার করার উদ্দেশ্যে ক্রয় বা ভাড়া করিয়াছেন বা দখলে বা জিম্মায় রাখিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন এবং উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
হাইকোর্টের রায়
২০০০ সালে টানবাজার-নিমতলী যৌনপল্লী উচ্ছেদের প্রতিবাদে বাংলাদেশ সোসাইটি ফর এনফোর্সমেন্ট অফ হিউম্যান রাইটস(BSEHR) ও অন্যান্য এনজিও হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দাখিল করে।
পিটিশনের কারণ হিসেবে পুলিশ ও প্রশাসন কতৃক যৌনকর্মীদেরদের অবৈধভাবে, জোরপূর্বক তাদের বাসস্থান থেকে উৎখাত করা এবং এর প্রেক্ষিতে যৌনবৃত্তিতে নিযুক্ত নারীদের নাগরিক হিসেবে সমান সুযোগ প্রদান ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব ব্যাখ্যা করা হয়।
আবেদনকারীরা বর্ণনা করেন ২৪শে জুলাই ১৯৯৯ ভোর রাতে যখন নিমতলী, টানবাজার ও নারায়ণগঞ্জ পল্লীর বাসিন্দারা ঘুমিয়ে ছিলেন তখন পুলিশ জোরপূর্বক তাদের ঘরে প্রবেশ করে কোনভাবে গুছাবার কিংবা তৈরী হবার সুযোগ না দিয়ে শিশুসহ যৌনকর্মীদের শারীরিকভাবে আঘাত করে বাইরে অপেক্ষমান বাসে তুলে দেয় এবং ভবঘুরে আইন ১৯৫০ অনুসারে তাদের কাশিমপুর ভবঘুরে কেন্দ্রে স্থানান্তর করে।
বিবাদীপক্ষ সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলা হয় এই পুরো পদ্ধতিতে কোথাও কোন আইন ভঙ্গ হয়নি এবং আইনের নিয়ম মেনেই তাদের ভবঘুরে কেন্দ্রে পাঠানো হয়।
আদালত বিস্তৃত ব্যাখ্যায় বলেন যৌনপল্লীতে থাকা নারীরা সমাজের সবচেয়ে কম সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠী এবং বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দুর্ঘটনার ফলাফল হিসেবে তারা এই পেশায় জড়িত আছেন। পুলিশ ও স্থানীয় দ্বারা যৌনকর্মীদের তাদের আবাস থেকে উৎখাত সংবিধান পরিপন্থী ও অবৈধ। আদালত টানবাজার ও নিমতলী যৌনপল্লীর বাসিন্দাদের ভবঘুরে আশ্রয় কেন্দ্রে নেয়া ও আটকে রাখাকেও অবৈধ ঘোষনা করেন।
এই ল্যান্ডমার্ক পিটিশনের রায়ে নারী যৌনকর্মী অনুর্ধ ১৮ বছরের হলে এবং যৌন ব্যবসাই তার আয়ের একমাত্র উৎস প্রমান করতে পারলে তিনি বৈধভাবে যৌনব্যবসায় অংশগ্রহন করতে পারেন। ১৩
যৌনকর্মী নোটারি পাবলিকের সাহায্যে প্রথম শ্রেনীর ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে এফিডেবিট দিয়ে বৈধ ভাবে কাজ করার জন্য নিবন্ধিত হন। হলফনামা কিংবা এফিডেবিটে তিনি ঘোষনা করেন তার বয়স অনুর্দ্ধ আঠারো এবং জীবনধারনের কোন উপায় না থাকায় কোন মহলের বলপ্রয়োগ ছাড়া স্বেচ্ছায় এই পেশা বেছে নিয়েছেন।
উল্লেখ্য বাংলাদেশের আইনে পুরুষ এবং ছেলে-মেয়ে উভয় শিশুর যৌনব্যবসা নিষিদ্ধ।
মেক আপহীন সম্পূর্ণ নগ্ন ছবি তুলেছেন ডেমি লোভাটো

মেক আপহীন সম্পূর্ণ নগ্ন ছবি তুলেছেন ডেমি লোভাটো

৩:৪০ PM Add Comment
image_275280.999
গায়িকা ডেমি লোভাটো ভ্যানিটি ফেয়ার ম্যাগাজিনের আগামী সংখ্যার জন্য সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে ছবি তুলেছেন। ভ্যানিটি ফেয়ার ম্যাগাজিনের আগামী সংখ্যায় প্রচ্ছদকন্যা হিসেবে দেখা যাবে ২৩ বছর বয়সী লোভাটোকে।
স্নানাগারে তোলা এই ছবিতে কোনো মেক-আপ কিংবা ফটোশপের সহায়তা নেওয়া হয়নি। ছবি তোলার তার এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন ভক্তরা। ছবিগুলো ইন্টারনেটে ছড়িয়ে গেছে অনলাইনে। ‘উই আর প্রাউড অফ ইউ ডেমি’ হ্যাশট্যাগ দিয়ে তাকে সমর্থন জানাচ্ছেন সবাই।
ভক্তদেরও ধন্যবাদ জানিয় টুইটারে লেখেন, আপনাদের সমর্থন আমার জন্য সবকিছু……কেউ ধারণা করতে পারবে না আপনারা কতখানি গুরুত্বপূর্ণ……সবাইকে অনেক ধন্যবাদ…#আত্মবিশ্বাসী।
- See more at: http://newsgardenbd.com/?p=110961#sthash.Advvd7ec.dpuf
রাজধানীতে এখন ৪ ক্যাটাগরির কলগার্ল!

রাজধানীতে এখন ৪ ক্যাটাগরির কলগার্ল!

৩:২৪ PM Add Comment
1392016455_call_girl_3


রাজধানীর পতিতা নেটওয়ার্ক। পতিতারাও মানুষ। কলগার্লরা পতিতালয় নির্ভর নয়। তারা চলমান এবং অদৃশ্য। দেখা যায়, কিন্তু জানা যায় না। ঢাকার কলগার্ল বিজনেস খুবই সুসংগঠিত। এ পেশাটি যারা নিয়ন্ত্রণ করেন, তাদের নেটওয়ার্কও শক্তিশালী। প্রশাসনের নাকের ডগা দিয়ে এরা ব্যবসা পরিচালনা করে যাচ্ছে। অথচ প্রশাসন এদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয় না। ঢাকার কলগার্লদের এই নেটওয়ার্কের একটা অংশ নিয়ন্ত্রণ করে ঢাকার এসকর্ট এজেন্সিগুলো (scort service)। আর বাকী অংশ নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে বিচ্ছিন্ন কলগার্ল এজেন্টদের মাধ্যমে।এজেন্ট আর ক্লায়েন্টের সম্পর্কটা এখানে ত্রিভুজের মতো। ক্লায়েন্ট-কলগার্ল এবং এজেন্ট একটা সুক্ষ্ম সম্পর্কে আবদ্ধ। সমসত্ম লেনদেন হয় এজেন্টের মাধ্যমে। এজেন্ট তার নিজের কলগার্লদের এবং ক্লায়েন্টের ডিমান্ড সম্পর্কে সব সময় সচেতন থাকে। এজেন্ট টারমনোলজিতে ডিমান্ডের অর্থ হল কলগার্লটির ‘ভ্যালুয়েশন।’ অর্থাৎ কলগার্লের সৌন্দর্য, স্বাস্থ্য এবং গ্লামার ওয়ার্ল্ডের সঙ্গে সংযোগের মোট মূল্য (শহুরে, মধ্যবিত্ত, উচ্চ মধ্যবিত্ত, শিক্ষিত এবং সমাজের উঁচুতলার মানুষের সঙ্গে পরিচিত)। ‘এজেন্ট’ই অধিকাংশ সময় প্রোগ্রাম তৈরি করেন। ক্লায়েন্টের চাহিদা এবং টাকা খরচ করার ক্ষমতার উপর নির্ধারিত হয় প্রোগ্রাম কেমন হবে। একটা প্রোগ্রাম আয়োজনের ‘সময়’ এবং ‘স’স্থান’ সি’র হয় ক্লায়েন্ট এবং কলগার্ল উভয়ের সুবিধা মত। ঢাকার এক একজন এজেন্টের অধিনে শতাধিক কলগার্ল রয়েছে বলে অনুসন্ধানে জানা যায়। আবার এই পেশায় অনেক দিন আছেন এমন কলগার্লরা নিজেই এজেন্ট হিসেবে কাজ করেন- এমন উদাহরণও বিরল নয়। ঢাকার ধানমন্ডি, উত্তরা, গুলশান, বনানী, সেগুনবাগিচা এলাকায় ফ্লাট বাসা নিয়ে চলছে কলগার্ল বিজনেস। মডেল প্রোভাইডার হিসেবে পরিচিত অনেক প্রযোজক, পরিচালক এবং এক সময়ের নামি অভিনেত্রীরা এই কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছেন। সচারচর কোন কলগার্লের বয়স বেশি হয়ে গেলে বা চাহিদা কমে আসলে তারা তখন এজেন্ট হিসেবে কাজ শুরু করেন। কথা হয় ধানমন্ডিতে ফ্ল্যাট নিয়ে থাকেন এমন একজন কলগার্লের সাথে। মনিকা নামের এই কলগার্ল নিজেই এখন এজেন্ট। নিজের ফ্ল্যাটেই অফিস খুলে বসেছেন। তার আন্ডারেই রয়েছে ২০ জনেরও বেশি কলগার্ল। ঢাকার বেশ কয়েকটি নামি কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন মেয়েও যে তার সাথে কাজ করনে -এ কথা জানান তিনি। মনিকা জানান, এরা কখনোই নিজে কোন ক্লায়েন্টের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করে প্রোগ্রামে অংশ নেয় না। কারণ হিসেবে নিজেদের গোপনীয়তা প্রকাশ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে এমনটি বলে জানান তিনি। এ প্রতিবেদক ইডেন এবং তিতুমীর কলেজে পড়ে এমন দু’জন কলগার্লের সাথে ফোনে ব্যক্তিগত যোগাযোগ করেন। তবে দু’জনই তাদের এই গোপন অভিসারের কথা অস্বীকার করেন। এদের একজনের সেলফোন নম্বর আবার ইন্টারনেটে নির্দিষ্ট ওয়েব সাইটে সংরক্ষিত আছে। ওয়েব পেজে তার পরিচিতিতে কলগার্ল কথাটির সাথে আবেদনময় আহ্বান রয়েছে। ওয়েব সাইটটিতে তার ছবিও আপলোড করা। ওয়েবে থাকা স্টিল ফটোগ্রাফটি নিজের বলে স্বীকার করলেও তিনি যে কলগার্ল ধরনের কিছু নন, তা বারবার বোঝাতে চেষ্টা করেন। এই প্রতিবেদক তাকে বাংলায় প্রশ্ন করলেও চটপটে ইংরেজিতে উত্তর দেন মেয়েটি। কলগার্ল না হলে সেলফোন বন্ধ করে দিচ্ছেন না কেন- এমন প্রশ্নের জবাবে সন্তোষজনক কোন উত্তর দিতে পারেননি তিনি।এখানে এজেন্ট কলগার্ল সম্পর্কটা চমকে দেয়ার মতো। এজেন্টরা নিজেদের কলগার্লদের ব্যাপারে অনেক যতœশীল। ঢাকায় এই কলগার্লরা কখনও কখনও বাইরে গিয়েও প্রোগ্রাম করেন। ডিমান্ডেবল কলগার্লদের আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতাও রয়েছে। ওয়েব সাইট ঘেঁটে দেখা যায়, এসকর্ট এজেন্সিগুলো সারা বিশ্বে একটা নেটওয়ার্ক হয়ে কাজ করে। ফলে অনেক সময় কলগার্লদের দেশের বাইরে যাওয়ার ঘটনাও ঘটে।
যেভাবে কলগার্ল :
উচ্চাঙ্ক্ষা পূরণ করার সবচেয়ে সহজ হাতিয়ার হলো কলগার্ল বনে যাওয়া! টেলিভিশন ও সিনেমার পরিচালক-প্রযোজকের লোভনীয় অভিনয়ের সুযোগ বাস্তবায়ন করতে, মডেল হওয়ার খায়েশ পূরণ করতে, সখের বসে এমনকি উচ্চবিত্ত গৃহবধূ একাকিত্ব দূর করতে তার বন্ধুর মাধ্যমে জড়িয়ে পড়ে এই ধরনের পেশায়। তবে শুধু টাকার অভাবে এই পেশায় নাম লিখিয়েছে এমনটি শোনা যায়নি। কলগার্ল সুমা (ছদ্ম নাম) জানান, তার স্বামীর অন্য সম্পর্ক ছিল। সে অনেক চেষ্টা করেও তাকে না ফেরাতে পেরে জিদের বসে নিজে এমন পেশায় জড়িয়ে পড়েছেন। কলগার্লরা নেটওয়ার্কে ঢোকেন বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন, সিনেমা-টেলিভিশন পরিচালক-প্রযোজক, বিউটি পার্লার, ড্যান্স স্কুল এবং অন্যান্য লোকজনের মাধ্যমে। বাড়তি রোজগারের লোভে, ভাল ক্যারিয়ারের আশায়, কারোর কাছ থেকে প্রতারিত হয়ে কিংবা স্বামীর অবহেলায় পাত্রী হয়ে, প্রেমে ব্যর্থ হয়ে, নামকরা মডেল বা অভিনেত্রী হওয়ার আশায় এই শহরে গোপনে গোপনে ‘কলগার্ল’ হয়েছেন অনেকেই। এই পেশায় সিনেমা-টেলিভিশনের অভিনেত্রী থেকে শুরু করে উঠতি গায়িকা, উচ্চাঙ্ক্ষী মডেল ছাড়াও আছেন মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত পরিবারের বিবাহিত-অবিবাহিত মেয়েরা। এদের অনেকেই আবার সমাজে পরিচিত। অর্থাৎ তারকা হিসেবে তাদের ফেসভ্যালু রয়েছে। এসব তারকাদের যে কোন প্রোগ্রাম আয়োজনে থাকে কঠোর গোপনীয়তা। আর এক্ষেত্রে অগ্রণ্য ভূমিকা পালন করে এজেন্ট কর্তৃপক্ষ। আর ক্লায়েন্টের তালিকায় আছেন মূলতঃ ব্যবসায়ীরা। বিদেশী ক্লায়েন্টদেরও মনোরঞ্জন করে থাকেন ঢাকার কলগার্লরা। যাদের কাঁচা টাকা ওড়াতে কোন বাধা নেই, কেবল তারাই কলগার্লদের নিয়ে মেতে ওঠেন কামনা-বাসনা চরিতার্থ করার এই জমকালো আয়োজনে। তবে সাধারণ মানুষও যে নেই, তাও নয়। তবে সে সংখ্যা একেবারেই হাতে গোণা।
কলগার্ল হওয়ার পাশাপাশি এদের অন্য একটা পরিচিতিও রয়েছে। সেই পরিচিতিই এদেরকে সমাজে আড়াল করে রাখে। কেউ স্টুডেন্ট, কেউ বিউটিশিয়ান, কেউ ম্যাসিউজ, কেউ প্রাইভেট টিউটর, কেউ বুটিক চালান, কেউ অভিনেত্রী। আছেন গৃহবধূরাও। এরা যেন চেনামুখের আড়ালে অচেনাজন।
যারা ঢাকার কলগার্ল :
* এরা কোনও নির্দিষ্ট পতিতালয় নির্ভর নন।
* এরা চলমান মহিলা যৌনকর্মী। একা বা কোন এজেন্ট দ্বারা নিজেদের পরিচালিত করেন।
* প্রত্যেকটি প্রোগ্রাম (যৌনকর্ম) আয়োজনে থাকে গভীর গোপনীয়তা।সপ্তাহে সর্বোচ্চ দুই কিংবা তিনটি প্রোগ্রামে অংশ নেন একজন কলগার্ল।
* প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয় সাধারণ হোটেল, রিসর্ট, প্রাইভেট ফ্ল্যাট ও ম্যাসেজ পার্লারে।
* এরা সকলেই শিক্ষিত এবং বাংলা-ইংরেজিতে পারদর্শী। এছাড়াও কেউ কেউ হিন্দিতেও অনর্গল কথা বলতে পারেন।
* এদের বেশিরভাগ উচ্চবিত্ত পরিবারের সদস্য। উচ্চাভিলাসী মধ্যবিত্তের সংখ্যাও কম নয়। বাইরের থেকে দেখে কোনভাবেই বোঝা যাবে না এরা কলগার্ল।
* বেশিরভাগই এ পেশার বাইরেও অন্য কাজ করে থাকেন, যেখান থেকে আয়-রোজগারও যথেষ্ট।
কাদের ডিমান্ড এখানে :images
জানা যায়, ক্লায়েন্টদের কাছে কম বয়সী স্কুল এবং কলেজের মেয়েদের চাহিদা বেশি। ফলে এই সব এসকর্ট এজেন্সিগুলোর নজর থাকে ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলের সাথে সাথে স্বনাম ধন্য ঢাকার স্কুল কলেজগুলোর দিকে। এসকর্ট এজেন্টগুলো বিভিন্নভাবে ফাঁদ পেতে স্কুল-কলেজের মেয়েদের কৌশলে কলগার্লের খাতায় নাম লেখিয়ে নিচ্ছে। অর্থের লোভ দেখিয়ে নতুন নতুন মেয়েদের নেটওয়ার্কে নিয়ে আসতে পারঙ্গম এরা। তবে এরা পতিতালয়ের তথাকথিত ‘পিম্প’ বা দালালদের মতো নয়।
এসকর্ট এজেন্সি এবং কলগার্ল :
ঢাকার এসকর্ট এবং কলগার্ল এখন একে অপরের পরিপূরক শব্দ। বৈধতার সনদ দেখিয়ে এরা প্রকাশ্যে কলগার্ল বিজনেস চালিয়ে যাচ্ছে। ক্লায়েন্টদের আকৃষ্ট করতে কলগার্ল বিষয়ে যাবতীয় তথ্য, ছবি এবং কলগার্লের রেট দিয়ে ওয়েব সাইটের মাধ্যমে যাবতীয় তথ্য অনলাইনে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। দেশের বাইরে থেকেও ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কলগার্ল বুকিং দেয়া যায়। ভয়ঙ্কর ব্যাপার হচ্ছে- এসব ওয়েব সাইটে তরুণীদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা প্রদানের কথা বলে নতুন নতুন কলগার্ল হওয়ার জন্য আহ্বান রয়েছে। সেই সাথে ক্লায়েন্ট এবং কলগার্লদের জন্য যাবতীয় নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা বজায় রাখার কথা ওয়েব সাইটের মাধ্যমে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। ঢাকার এসকর্ট এজেন্সিগুলোর প্রত্যেকের রয়েছে নিজস্ব কলগার্ল ডেটাবেজ। ছবিসহ এসব ডেটাবেজে গ্রাহক হওয়ার মাধ্যমে প্রবেশ করা যায়। আবার সব কলগার্লের ছবি ওয়েবে থাকে না। কারণ স্টার কিংবা সেলিব্রেটি কলগার্লরা ওতটা প্রকাশ্যে প্রচার হতে রাজী হয় না। চাহিদা মতো এসকর্টের কলগার্ল পেতে কায়েন্টকে বেশ কিছু শর্ত পালন করতে হয়। এসব শর্তের মধ্যে রয়েছে- এসকর্ট এজেন্সিকে ক্লায়েন্টের পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর প্রদান, যোগাযোগের জন্য একটা কন্ট্যাক্ট নম্বর (মোবাইল/টেলিফোন), কোন হোটেলে এসকর্ট আয়োজন করতে চাইলে তা কমপক্ষে থ্রিস্টার হোটেল হতে হয় এবং ফ্লাটের ক্ষেত্রেও হতে হয় মানসম্মত। ওয়েব সাইট থেকে জানা যায়, ঢাকা এসকর্ট এজেন্সি ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত। ঢাকা ভিত্তিক এইভাবে উন্মুক্ত কলগার্ল ব্যবসাকে বৈধ বলে দাবি করেন এসকর্ট কর্তৃপক্ষ। ঢাকা এসকর্টের আজাদ এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, কলগার্লের এই বিজনেস প্রফেশনালি বৈধভাবে করে থাকেন তারা। আর এ প্রতিবেদক নিজেকে একজন ক্লায়েন্ট হিসেবে পরিচয় দিলে তাদের বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে মেইল করেন। আলোচনার মাধ্যমে নির্দিষ্ট কলগার্লদের রেট যৎসামান্য কমতে পারে বলেও তিনি জানান। ঢাকা এসকর্টের ওয়েব সাইটে দেখা যায়, ফেডারেল লেবেয়িং এন্ড রেকর্ড কিপিং ল’ (১৮ ইউএসসি ২২৫৭) অনুযায়ী তাদের কার্যক্রম বৈধ এবং কর্তৃপক্ষ অনুমোদিত। একাধিক আইনজীবীর সাথে কথা বলে জানা গেছে, এই আইনের দোহাই দিয়ে যৌন ব্যবসা বৈধ করার কোন সুযোগ নেই। এছাড়া খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এসকর্ট এজেন্সি খুলে কলগার্ল ব্যবসা সম্পূর্ণরূপে অবৈধ। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে পুলিশ গুলশান জোনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, কোনভাবেই যৌন ব্যবসা বৈধ হতে পারে না। উল্লেখিত আইনের কথাও এর আগে শোনেননি বলে জানান তিনি। আর ওয়েব সাইটের মাধ্যমে একেবারে প্রকাশ্যে এই ধরনের যৌনব্যবসা চলছে শুনে তিনি বিস্মিত হন।
কলগার্ল হতে ইচ্ছুক :
এসকর্ট এজেন্সিগুলো কলগার্ল হতে ইচ্ছুকদের ওয়েব সাইটের মাধ্যমে আহ্বান জানায়। কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া সুন্দরী মেয়ে, গৃহিনী এবং কম বয়সী তরুণীদের লোভনীয় প্রস্তাবের মাধ্যমে আকৃষ্ট করার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। গোপনীয়তা, নিরাপত্তা ও আর্থিক স্বাচ্ছন্দ এবং কম বয়সে লাখপতি হওয়ার সুযোগ। এ রকম নানা প্রলোভনে কলগার্ল হওয়ার প্রস্তাব দিয়ে থাকে এসব এসকর্ট এজেন্সিগুলো। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে সরাসরি এজেন্টরা নতুন কলগার্ল নিতে ডিল করে না। মাধ্যম হিসেবে তৃতীয় একটি পক্ষকে ব্যবহার করে থাকে। ফলে কেউ কলগার্লের খাতায় নাম লেখালে সেক্ষেত্রে এজেন্সিকে দায়ী করা যায় না।
xhghg.thumbnail.jpg.pagespeedরেট :
সাধারণত ৪ ক্যাটাগরির কলগার্ল পাওয়া যায়। বয়স, ফিগার এবং ইন্টেলেকচুয়াল-এর ওপর ভিত্তি করে ক্যাটাগরি নির্ধরণ করা হয়। এলিট ‘এ’, এলিট ‘বি’, প্রিমিয়াম ‘এ’ এবং প্রিমিয়াম ‘বি’। ক্যাটাগরি অনুযায়ী কলগার্লদের পেতে টাকা খরচের অঙ্কেও পরিবর্তন আসে। এলিট ক্যাটাগরির কলগার্লদের স্বল্প সময়ের জন্য বুকিং দেয়া যায় না। প্রিমিয়ার ক্যাটাগরির কলগার্লদের আধা ঘণ্টার জন্য বুকিং দিলে কমপক্ষে ৪০ ডলার গুনতে হয়। আর এলিট শ্রেণীর সর্বনিম্ন রেট ২০০ ডলার (প্রতিঘণ্টা)। তবে সময় বাড়লে রেটে কিছুটা তারতম্য হয়। পুরো রাতের জন্য এ লেবেলের এলিট কলগার্লদের রেট ৮০০ থেকে ১০০০ ডলার। প্রতি তিন সপ্তাহ অন্তর কলগার্লদের ডাক্তারী পরীক্ষা করা হয়। ফলে কলগার্লদের সংস্পর্শে ক্লায়েন্টদের কোন প্রকার যৌনবাহিত রোগ হবে না বলেও নিশ্চয়তা দেয় এজেন্টরা। পছন্দের কলগার্লকে নিয়ে ঢাকার বাইরে যাওয়ারও সুযোগ রয়েছে। হিল ট্রাক্টস্, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এমনকি দেশের বাইরেও নিয়ে যাওয়া সম্ভব। আর সেক্ষেত্রে দরকার শুধু টাকা। এলিট কলগার্লদের প্রায় সকলেরই পাসপোর্ট রয়েছে। পছন্দসই এসকর্ট অর্ডার দেয়ার পর ঢাকা হলে এসকর্ট আয়োজনে সময় লাগবে সর্বোচ্চ একঘণ্টা। সিলেট, চট্টগ্রাম ১২ ঘণ্টা এবং দেশের বাইরে তিনদিন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, দেশের নতুন, পুরানো অনেক মডেল, টেলিভিশন ও সিনেমার বেশ কয়েকজন অভিনেত্রী এমনকি প্রাইভেট চ্যানেলের সংবাদ পাঠিকাও কলগার্লের খাতায় নাম লিখিয়েছেন। তবে এদের রেট প্রচলিত রেটের চেয়ে অনেক বেশি। এদের সাথে প্রোগ্রাম কিংবা এসকর্টে অংশ নিতে হলে সর্বনিম্ন ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ করতে হয়। অগ্রিম টাকা নেয়া হয় না। সে ক্ষেত্রে নতুন ক্লায়েন্ট হলেও প্রতারিত হওয়ার ভয় থাকে না বললেই চলে। কলগার্ল অর্ডার দেয়ার পর তাকে দেখে পছন্দ না হলে অর্ডার বাতিল করা যায়। বিভিন্ন দেশের প্রচলিত মুদ্রায় বিল পরিশোধ করা যায়। তবে এ ক্ষেত্রে টাকার সাথে সাথে ডলার, পাউন্ড এবং ইউরোকেই অগ্রাধিকার দেয়া হয়। প্রাইভেসির জন্য শুধুমাত্র নগদ ক্যাশে বিল দিতে হয়। চেক কিংবা ডেবিট, ক্রেডিট কার্ড গ্রহণযোগ্য নয়।
জেনিফার লরেন্সের অর্ধশতাধিক নগ্ন ছবি ফাঁস

জেনিফার লরেন্সের অর্ধশতাধিক নগ্ন ছবি ফাঁস

১:১৪ PM Add Comment
জেনিফার লরেন্স
জেনিফার লরেন্স


সাম্প্রতিককালে হলিউডের সবচেয়ে বড় ঘটনা, একসঙ্গে ১০০ জন বিখ্যাত অভিনেত্রীর নগ্ন ছবি ফাঁস করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেটে। এ তালিকায় জেনিফার লরেন্সের মতো প্রথম সারির সুন্দরীও আছেন। একটি-দুটি নয়, তার ৬০টি নগ্ন ছবি ফাঁস হয়েছে অ্যাপলের  অনলাইন  স্টোরেজ  আই ক্লাউড থেকে। 

জানা গেছে, ‘হাঙ্গার গেমস’-এর দৃশ্যধারণ চলাকালে লরেন্সের ব্যক্তিগত মুহূর্তগুলো বন্দি করা হয় মোবাইল  ফোনের ক্যামেরায়। এগুলো তিনি রেখেছিলেন ‘আই ক্লাউড’-এ। কিন্তু চতুর হ্যাকররা  সেখান  থেকেই তার সব ছবি হ্যাক করে পোস্ট করে দেয় ফোরচ্যান নামের একটি ওয়েবসাইটে। জেনিফারের ব্যক্তিগত মুখপাত্র টিএমজেড ওয়েবসাইটকে এ খবরের সত্যতা স্বীকার করে আইনি পদক্ষেপ নেওয়‍ার কথা জানিয়েছেন। 

টুইটারে এক বার্তায় ২৪ বছর বয়সী লরেন্স বলেছেন, ‘কী অদ্ভূতুড়ে ব্যাপার। মানুষ কীভাবে একজনের গোপনীয় ব্যাপার সরিয়ে নিতে পারে।’

লরেন্সের পাশাপাশি হলিউডের ‘ফাইনাল ডেস্টিনেশন’ সিরিজের নিয়মিত অভিনেত্রী ম্যারি এলিজাবেথ উইনস্টিডও হ্যাকারের হাতে হেনস্তা হওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। এক বছর আগে স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে ছবিগুলো তুলেছিলেন তিনি।

নগ্ন ছবি ফাঁস হওয়ার তালিকায় আরও আছেন পপগায়িকা রিয়ান্না, সেলেনা গোমেজ, অ্যাভ্রিল লেভিন, কারা ডেভেভিংনে, অভিনেত্রী কেট বোসওর্থ, হিলারি ডাফ, অ্যাম্বার হার্ড, গ্যাব্রিয়েলে ইউনিয়ন, হেডেন প্যানেট্টিয়ের, জেনি ম্যাককার্থি, হোপ সলো, রিয়েলিটি টিভি তারকা কিম কারদাশিয়ান, মডেল-অভিনেত্রী কেলি ব্রুক, কেট আপটন, কেলি কুকো, কিকি পালমারের মতো তারকার নাম। গত ৩১ আগস্ট এই ঘটনা ঘটে। তবে এতো বিপুলসংখ্যক ছবি কীভাবে হ্যাকাররা ফাঁস করে দিলো তা জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে।

যদিও গায়িকা ভিক্টোরিয়া জাস্টিস ও আরিয়ানা গ্র্যান্ডের মতো কয়েকজন তারকা ফাঁস হওয়া নিজেদের নগ্ন ছবি ফটোশপের কারসাজি বলে উল্লেখ করেছেন। 

* (উপরের ছবিতে) বাঁ থেকে ঘড়ির কাটার দিকে রিয়ান্না, সেলেনা গোমেজ, ম্যারি এলিজাবেথ উইনস্টিড ও কিম কারদাশিয়ান
শেষ পর্যন্ত স্বামীর সঙ্গে সানি লিওনের অন্তরঙ্গ ভিডিও

শেষ পর্যন্ত স্বামীর সঙ্গে সানি লিওনের অন্তরঙ্গ ভিডিও

১:১০ PM Add Comment


বড়দের উপযোগী ছবিতে অভিনয় করে তারকাখ্যাতি পেয়েছেন সানি লিওন। তাই বলিউডে সহজেই যৌন আবেদনময়ী ভাবমূর্তি গড়ে নিতে পেরেছেন তিনি। এবার স্বামী ড্যানিয়েল ওয়েবারের সঙ্গে অন্তরঙ্গ একটি ভিডিওচিত্রে অংশ নিলেন এই ৩৩ বছর বয়সী। ভিডিওটিতে দু’জনকেই ঘনিষ্ঠ অবস্হায় দেখা গেছে।

ফেসবুক পেজে ভিডিওটির কয়েকটি মুহূর্ত ভক্তদের ভাগাভাগি করেছেন সানি। এটি তৈরি হয়েছে ম্যানডেট সাময়িকীর প্রচ্ছদের অংশ হিসেবে। ছবি তোলার সময় ধারণকৃত সেই ভিডিও এরই মধ্যে সাড়া ফেলেছে ইন্টারনেট দুনিয়ায়।


* ইউটিউবে প্রকাশিত ভিডিও লিংক:

 
সানি লিয়ন সম্পর্কে অজানা ২১ তথ্য !

সানি লিয়ন সম্পর্কে অজানা ২১ তথ্য !

১:০৫ PM Add Comment


সানি লিয়ন নামটি শুনলে কেউ নাক সিটকান, আবার কেউ আগ্রহ ভরে তাকান। তবে যত তর্ক-বিতর্কই এই তারকাকে নিয়ে হোক না কেন, তিনি কিন্তু তার স্থানটি রূপালি পর্দায় ঠিকই করে নিয়েছেন। পর্ণ জগত থেকে বিগ বস দিয়ে বলিউডে পদার্পণ। সব কিছুতেই বিতর্ক জড়িয়ে থাকলেও সানি লিওন আজ জনপ্রিয়। চুটিয়ে করছেন সিনেমা। এবং এখন শরীরের প্রদর্শন বাদ দিয়ে ভালো সিনেমার দিকেও আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। সেই সানি লিয়ন সম্পর্কে অজানা ২১টি তথ্য রইলো আজকের আয়োজনে। যেমন আপনি কি জানেন, সানি লিওনের আসল নাম কারেনজিৎ কউর ভোহরা? 



(১) ১৯৮১ সালের ১৩ মে সারনিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁরা পিতা মাতার আদি নিবাস পাঞ্জাবে, কিন্তু বসবাস ছিল বিদেশে।

(২) ছোটবেলা থেকেই সানি নানা প্রকার খেলাধুলা করতে পছন্দ করতেন। প্রাই সময় রাস্তার ছেলেদের সাথে স্ট্রিট হকি খেলতে দেখা যেত ছোট সানি।

(৩) ইন্দো-কানাডিয়ান ও আমেরিকান এই সাবেক পর্ন তারকা একাধারে অভিনেত্রী, ব্যবসায়ী এবং মডেল। তিনি বিশ্বাস করেন দর্শকের মধ্যে পুরোপুরি জায়গা করে নিতে তার আরো কিছু সময় লাগবে। সানির আসল নাম কারেনজিৎ কউর ভোহরা। পর্দায় তিনি সানি লিওন নাম নিয়ে কাজ করেন। 



(৪) বলিউডের এই আবেদনময়ী অভিনেত্রীর ছোটবেলা থেকেই পেডিয়াট্রিক নার্স হবার ইচ্ছা ছিল এবং সেই সংকল্পে পড়াশোনাও চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু কোন এক অজানা কারণে এই অভিনেত্রী মাত্র ১৯ বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্কদের সিনেমায় নাম লিখান।

(৫) এই অভিনেত্রীর কিউই ফলের প্রতি রয়েছে আলাদা রকমের দুর্বলতা। সামনে কিউই ফল থাকবে আর তা সানি খাবেন না এমনটা অসম্ভব। তবে ফলের পাশাপাশি এই তারকার দুর্বলতা রয়েছে ফাস্ট ফুডের প্রতি।

(৬) বিগ বস দিয়ে ভারতের মাটিতে রাখেন এই অভিনেত্রী এমন ধারনা করা হলেও বিগ বসে অংশগ্রহন করার পূর্বে বেশ কয়েকবার ভারতে সে ঘুরে যান সানি।



(৭) প্রাপ্ত বয়স্কদের সিনেমায় শুধুমাত্র অভিনয়ই করেননি পরিচালনা ছাড়াও প্রযোজনা করেন এই বিতর্কিত তারকা। তিনি ৪১ টি প্রাপ্ত বয়স্কদের সিনেমা পরিচালনা করেন এবং ৪২টিতে তিনি নিজে অভিনয় করেন।

(৮) প্লে-বয় এন্টারপ্রাইজের মার্কেটিং বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল এই বিতর্কিত তারকার।

(৯) ’রাগিনী এমএমএস ২’ ছবিতে তিনি শুটিংয়ের ক্রুদের নিয়ে শুটিংয়ের জায়গা নির্বাচনে চষে বেড়িয়েছেন। 



(১০) এই তারকা একটি ক্যাথলিক স্কুলে পড়েছেন। মাত্র ১১ বছর বয়সে তার প্রথম চুম্বনের অভিজ্ঞতা হয়।

(১১) সম্প্রতি ভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সানি জানান তিনি নিজ হাতে তার বান্ধুবীর অনাগত সন্তানের জন্য কম্বল বানিয়েছেন।

(১২) পর্ন দুনিয়ার প্রবেশের আগে তিনি জিফি লুব নামের একটি জার্মান বেকারি এবং পরে ট্যাক্স সংক্রান্ত একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন।

(১৩) ভূতকে ভয় না করলেও পোকা-মাকড়ে দারুণ ভয় পান এই বিতর্কিত তারকা।



(১৪) মজার ব্যাপার হল মহেশ ভাটের ‘জিসম টু’র পূর্বে আরেকটি সিনেমার অফার পেয়েছিলেন এই অভিনেত্রী নাম ছিল ‘কালিয়ুগ’ ছবিতেও তাকে নিতে চেয়েছিলেন পরিচালক মহিত সুরি। কিন্তু তার জন্য এক মিলিয়ন ডলার ফি চাওয়ায় পিছু হটেন পরিচালক।

(১৫)তিন বছর প্রেম করার পর ড্যানিয়েলকে বিয়ে করেন সানি লিওন। 

(১৬)বলিউডে আসার আগ দিয়ে ইউএসএ-তে ভারতীয় কমিউনিটি সানির প্রতি ঘৃণা পোষণ করে মেইল পাঠাতো। আবার এখন তারাই সানির বিষয়ে সন্তুষ্ট বলে মেইল করে জানিয়েছেন।

(১৭) সানি লিওনের আঙ্গুরের জুস খুবই প্রিয়।



(১৮) পোষা প্রাণীদের মধ্যে কুকুর তার খুবই প্রিয়।

(১৯) ২০০৫ সালে সানি সর্বপ্রথম এমটিভি অ্যাওয়ার্ডের মাধ্যমে মেইনস্ট্রিমে আসেন। 



(২০) তবে সানিকে দেখতে খুব পার্টি প্রিয় মনে হলেও প্রকৃত পক্ষে এই অভিনেত্রী পার্টির প্রতি রয়েছে বিতৃষ্ণা।

(২১) পুরুষদের জন্য প্রকাশিত বিখ্যাত ম্যাগাজিন ‘ম্যাক্সিম’ এর ২০১০ সালের জরিপে পর্ন ইন্ডাস্ট্রির টপ টুয়েলভ এর তালিকায় তার নাম চলে আসে।



যেভাবে  ত্বকের যত্ন নেবেন !

যেভাবে ত্বকের যত্ন নেবেন !

১০:৩২ AM Add Comment
গরমে ত্বকের যত্ন নেবেন যেভাবে

অতিরিক্ত গরমে ত্বক আর্দ্রতা হারায় এবং শুষ্ক হয়ে পড়ে। জন্মগতভাবে ত্বক তিন ধরনের হয়ে থাকে। স্বাভাবিক ত্বক, শুষ্ক ত্বক ও তৈলাক্ত ত্বক। রোদ ও ধূলোবালি স্নিগ্ধ ও সতেজ ত্বকের বড় শত্রু। রোদের পোড়াভাব ত্বকে খুব তাড়াতাড়ি বসে যায়। লোমকূপে ময়লা জমে মুখে ব্রণ হয় এবং রোদের ছোপ ছোপ দাগ পড়ে ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। শুধু তাই নয়, ঘাম থেকে ঘামাচিসহ নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার কখনও কখনও র‌্যাশ হতেও দেখা যায়। ত্বক শুষ্ক হলে ত্বকের নমণীয়তা কমে যায়, আর নমণীয়তা কমে গেলে ত্বকে ফাটল ধরে এবং বার্ধক্যের ছাপ ফুটে উঠে চেহারায়।
ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন
গরমের দিনে  ত্বকের যত্ন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে বেশি যত্নশীল হতে হয়। এজন্য আপনি ব্যবহার করতে পারেন গ্লিসারিন-সমৃদ্ধ সাবান অথবা ক্লিনজার বা ফেসওয়াশ। তবে গরমে সবচেয়ে ভালো হচ্ছে ময়েশ্চারাইজিং ক্লিনজার। তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারীদের গরমকালে কষ্ট হয় বেশি। তেলগ্রন্থিগুলো এ সময় সক্রিয় হয়ে উঠার কারণে তেল বের হয় বেশি, তারা মেডিকেটেড ফেইস ওয়াশ ব্যবহার করলে ভালো ফল পেতে পারেন।
রোদ থেকে সুরক্ষা পেতে ব্যবহার করুন সানস্ক্রিন
গরমের দিনে সবচেয়ে প্রয়োজন হচ্ছে সানস্ক্রিন। রোদ থেকে রক্ষা পেতে বাইরে বের হলে অবশ্যই সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করবেন, বিশেষ করে চোখের নীচের নমনীয় ত্বকের জন্য মেডিকেটেড সানস্ক্রিন এবং তৈলাক্ত ত্বকের জন্য তেলবিহীন সানস্ক্রিনই ব্যবহার করতে হবে। রোদে বের হলে অবশ্যই সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করবেন। সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন তাতে যেন সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টর এসপিএফ অন্তত ১৫ হয়। ওয়াটার প্রুফ সানস্ক্রিনও ব্যবহার করতে পারেন।
সাথে রাখুন ক্রিম বা বেবি লোশন
শুষ্ক ত্বকের খসখসে ভাব দূর করার জন্য এবং বলিরেখা পড়ার হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য সবসময় ক্রিম ব্যবহার করা উচিত। অবশ্য ক্রিমের বদলে বেবি লোশনও ব্যবহার করতে পারেন। তবে গরমের দিনে ক্রিম হতে হবে তেলবিহীন। নতুবা ক্রিমের অতিরিক্ত তেল গরমে আরো বেশি সমস্যা তৈরি করবে।
ত্বকের যত্ন নিয়ে আরো কিছু জরুরি পরামর্শ
  • গরমে যাদের ত্বকে ঘামাচি হয়, তারা নিমপাতার রস লাগালে উপকার পাবেন। তেঁতো জাতীয় খাবার খান। ঘাম বেশি হলে ট্যালকম পাউডারের সাথে এক চিমটি খাবার সোডা ব্যবহার করুন।
  • গরমে ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে। তাই রূপচর্চা করা জরুরী। ত্বক তৈলাক্ত হলে বার বার মুখ পরিষ্কার করতে হবে। শশা বাটা এবং মুশুরি ডাল বাটা দুটো পেস্ট করে মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর মুখ ধুয়ে ফেলুন। আপনার মুখের তেলতেলে ভাব কেটে যাবে।
  • লাউয়ের রস, তরমুজের জুস বরফ করে মুখে ঘষুন। এতে রোদে পোড়াভাব দূর হয়ে সাথে সাথে আপনার ত্বক হয়ে উঠবে উজ্জ্বল মোলায়েম।
  • গরমে তৈলাক্ত ত্বক দ্রুত ঘেমে যায় ও ময়লা দ্রুত শুষে নেয়। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আপনি শশার রস পরিমাণমতো, আধা চা চামচ লেবুর রস, আধা চামচ গোলাপ জলে মিশিয়ে লোশনের মতো মুখে লাগিয়ে আধাঘণ্টা পরে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত চার-পাঁচ দিন করুন।
  • গরমে ব্রনের মাত্রা বেড়ে যায়। ব্রন এড়াতে সপ্তাহে তিন, চার বার চিরতার পানি এবং দুই-তিনটি কাঁচা হলুদ ও আখের গুঁড় খেতে পারেন। সব সময় মুখ পরিষ্কার রাখবেন। নিমপাতা, হলুদ, চিরতা ও মুলতানি মাটি এক সঙ্গে মিলিয়ে পেস্ট বানিয়ে ব্যবহার করলেও উপকার পাবেন।
  • রোদের প্রচন্ড তাপের কারণে ত্বকের ছোপ ছোপ দাগ দূর করার জন্য টমেটোর রস, কাঁচা হলুদের রস, ভুসিওয়ালা আটা মিশিয়ে মুখ, গলা ও ঘাড়ে লাগান। গোলাপজল দিয়ে মুছে ধুয়ে ফেলুন। কাঁচা দুধ, লেবুর রস, পাকা পেঁপে, চন্দন, গোলাপের পাপড়ি একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট করে নিয়ে পুরো ত্বকে লাগান, হালকা ম্যাসাজ করুন। ভালো ফল পাবেন।
পরিশেষে ত্বক রক্ষায় প্রসাধনীর দিকে নজর না দিয়ে নজর দিন ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টির দিকে, যা ছড়ানো আছে প্রকৃতি-প্রদত্ত খাদ্য উপাদান আর ফলমূলে। মনে রাখবেন ফর্সা ত্বক মানেই সুন্দর ত্বক নয়, সুস্থ ত্বক মানেই সুন্দর ত্বক।
নারীদের কোন বিষয়গুলা যৌনসুখের চেয়েও প্রিও?

নারীদের কোন বিষয়গুলা যৌনসুখের চেয়েও প্রিও?

১০:২৯ AM Add Comment
love-with-realation

কেবল যৌন সুখ নয়, নিজেদের একান্ত সম্পর্কে পছন্দের পুরুষের কাছ থেকে এই বিষয়গুলোও আশা করেন নারীরা। ব্যক্তিবিশেষে এই চাহিদার বিভিন্ন রকমের হলেও দেখা গিয়েছে কমবেশি এই ব্যবহারই কামনা করেন অধিকাংশ নারী।
*যার মধ্যে প্রথমেই রয়েছে আলতো চুম্বন। জোর করে নয়, দুপক্ষের সম্মতিতেই এই চুম্বন হওয়া বাঞ্ছনীয়।
*দ্বিতীয়ত, স্পর্শ।
*তৃতীয়ত, গভীর আলিঙ্গন। যাতে থাকবে সারাজীবন পাশে থাকার ইঙ্গিত। এই বিষয়গুলি নারীদের কাছে যৌনতার থেকেও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
*চতুর্থত, যৌন মিলনের পর গভীর আলিঙ্গনে পরস্পরকে জড়িয়ে ঘুমোনোটাও অধিকাংশ নারীই পছন্দ করেন।
একান্ত মুহূর্তে আবেগঘন প্রশংসা নারীদের খুবই প্রিয়। পাশাপাশি হাত ধরে হাঁটা, উপহার, বিশেষ মুহূর্তে “ভালোবাসি”, মজার খুনসুটি, মজার কোন ইঙ্গিত ইত্যাদি ব্যাপারগুলো নারীদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।