জেনিফার লরেন্স
সাম্প্রতিককালে হলিউডের সবচেয়ে বড় ঘটনা, একসঙ্গে ১০০ জন বিখ্যাত অভিনেত্রীর নগ্ন ছবি ফাঁস করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেটে। এ তালিকায় জেনিফার লরেন্সের মতো প্রথম সারির সুন্দরীও আছেন। একটি-দুটি নয়, তার ৬০টি নগ্ন ছবি ফাঁস হয়েছে অ্যাপলের অনলাইন স্টোরেজ আই ক্লাউড থেকে।
জানা গেছে, ‘হাঙ্গার গেমস’-এর দৃশ্যধারণ চলাকালে লরেন্সের ব্যক্তিগত মুহূর্তগুলো বন্দি করা হয় মোবাইল ফোনের ক্যামেরায়। এগুলো তিনি রেখেছিলেন ‘আই ক্লাউড’-এ। কিন্তু চতুর হ্যাকররা সেখান থেকেই তার সব ছবি হ্যাক করে পোস্ট করে দেয় ফোরচ্যান নামের একটি ওয়েবসাইটে। জেনিফারের ব্যক্তিগত মুখপাত্র টিএমজেড ওয়েবসাইটকে এ খবরের সত্যতা স্বীকার করে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
টুইটারে এক বার্তায় ২৪ বছর বয়সী লরেন্স বলেছেন, ‘কী অদ্ভূতুড়ে ব্যাপার। মানুষ কীভাবে একজনের গোপনীয় ব্যাপার সরিয়ে নিতে পারে।’
লরেন্সের পাশাপাশি হলিউডের ‘ফাইনাল ডেস্টিনেশন’ সিরিজের নিয়মিত অভিনেত্রী ম্যারি এলিজাবেথ উইনস্টিডও হ্যাকারের হাতে হেনস্তা হওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। এক বছর আগে স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে ছবিগুলো তুলেছিলেন তিনি।
নগ্ন ছবি ফাঁস হওয়ার তালিকায় আরও আছেন পপগায়িকা রিয়ান্না, সেলেনা গোমেজ, অ্যাভ্রিল লেভিন, কারা ডেভেভিংনে, অভিনেত্রী কেট বোসওর্থ, হিলারি ডাফ, অ্যাম্বার হার্ড, গ্যাব্রিয়েলে ইউনিয়ন, হেডেন প্যানেট্টিয়ের, জেনি ম্যাককার্থি, হোপ সলো, রিয়েলিটি টিভি তারকা কিম কারদাশিয়ান, মডেল-অভিনেত্রী কেলি ব্রুক, কেট আপটন, কেলি কুকো, কিকি পালমারের মতো তারকার নাম। গত ৩১ আগস্ট এই ঘটনা ঘটে। তবে এতো বিপুলসংখ্যক ছবি কীভাবে হ্যাকাররা ফাঁস করে দিলো তা জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে।
যদিও গায়িকা ভিক্টোরিয়া জাস্টিস ও আরিয়ানা গ্র্যান্ডের মতো কয়েকজন তারকা ফাঁস হওয়া নিজেদের নগ্ন ছবি ফটোশপের কারসাজি বলে উল্লেখ করেছেন।
* (উপরের ছবিতে) বাঁ থেকে ঘড়ির কাটার দিকে রিয়ান্না, সেলেনা গোমেজ, ম্যারি এলিজাবেথ উইনস্টিড ও কিম কারদাশিয়ান
জানা গেছে, ‘হাঙ্গার গেমস’-এর দৃশ্যধারণ চলাকালে লরেন্সের ব্যক্তিগত মুহূর্তগুলো বন্দি করা হয় মোবাইল ফোনের ক্যামেরায়। এগুলো তিনি রেখেছিলেন ‘আই ক্লাউড’-এ। কিন্তু চতুর হ্যাকররা সেখান থেকেই তার সব ছবি হ্যাক করে পোস্ট করে দেয় ফোরচ্যান নামের একটি ওয়েবসাইটে। জেনিফারের ব্যক্তিগত মুখপাত্র টিএমজেড ওয়েবসাইটকে এ খবরের সত্যতা স্বীকার করে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
টুইটারে এক বার্তায় ২৪ বছর বয়সী লরেন্স বলেছেন, ‘কী অদ্ভূতুড়ে ব্যাপার। মানুষ কীভাবে একজনের গোপনীয় ব্যাপার সরিয়ে নিতে পারে।’
লরেন্সের পাশাপাশি হলিউডের ‘ফাইনাল ডেস্টিনেশন’ সিরিজের নিয়মিত অভিনেত্রী ম্যারি এলিজাবেথ উইনস্টিডও হ্যাকারের হাতে হেনস্তা হওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। এক বছর আগে স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে ছবিগুলো তুলেছিলেন তিনি।
নগ্ন ছবি ফাঁস হওয়ার তালিকায় আরও আছেন পপগায়িকা রিয়ান্না, সেলেনা গোমেজ, অ্যাভ্রিল লেভিন, কারা ডেভেভিংনে, অভিনেত্রী কেট বোসওর্থ, হিলারি ডাফ, অ্যাম্বার হার্ড, গ্যাব্রিয়েলে ইউনিয়ন, হেডেন প্যানেট্টিয়ের, জেনি ম্যাককার্থি, হোপ সলো, রিয়েলিটি টিভি তারকা কিম কারদাশিয়ান, মডেল-অভিনেত্রী কেলি ব্রুক, কেট আপটন, কেলি কুকো, কিকি পালমারের মতো তারকার নাম। গত ৩১ আগস্ট এই ঘটনা ঘটে। তবে এতো বিপুলসংখ্যক ছবি কীভাবে হ্যাকাররা ফাঁস করে দিলো তা জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে।
যদিও গায়িকা ভিক্টোরিয়া জাস্টিস ও আরিয়ানা গ্র্যান্ডের মতো কয়েকজন তারকা ফাঁস হওয়া নিজেদের নগ্ন ছবি ফটোশপের কারসাজি বলে উল্লেখ করেছেন।
* (উপরের ছবিতে) বাঁ থেকে ঘড়ির কাটার দিকে রিয়ান্না, সেলেনা গোমেজ, ম্যারি এলিজাবেথ উইনস্টিড ও কিম কারদাশিয়ান
EmoticonEmoticon