যৌনক্রিয়ায় ফোর প্লে এমন এক জিনিস, যার প্রকৃত অর্থ এখনও অনেকের কাছে অজানা। ফোর প্লে ঠিকমতো হলে, জানবেন আপনি অর্ধেক যুদ্ধ জয় করে নিয়েছেন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে পুরুষদের আবার তর সয় না। অনেকটা সেই ধর তক্তা, মার পেরেক থিওরি। ফলে যা হওয়ার তাই হয়, লোহা গরম হওয়ার আগেই আগুন নিভে যায়। অতৃপ্ত থেকে যান সঙ্গিনী। কিন্তু যৌনসুখের চরমে পৌঁছতে গেলে, আপনাকে এই বিষয়টি রপ্ত করতেই হবে। না হলে ক্লাইম্যাক্সে পৌঁছবে না কোনওদিনই। তাই জেনে নিন, আপনার নারীকে কীভাবে সেই সুখের স্বর্গে নিয়ে যাবেন।
তবে এসব কিছুর আগে যেটা দরকার, তা হল ফোর প্লের মানে বোঝা। প্লে শব্দটির মানে খেলা। ফোর (fore) মানে “আগে”। অর্থাৎ “আগের খেলা”। ওই মাঠে নামার আগে গা ঘামিয়ে নেওয়ার মতো বিষয়। মানে খেলা শুরু আগে যা আপনার করা দরকার। তারই নাম ফোর প্লে। জানবেন, অধিকাংশ নারীরই ফোর প্লে বেশি পছন্দ। কিন্তু পুরুষদের ওই মাঠে নেমেই রান করতে যাওয়ার নেশায়, রান-আউট হয়ে যাওয়ার চান্স থাকে বেশি।
১. লাইট অ্যান্ড সাউন্ড
প্রথমেই জেনে নিন ঘরের আবহাওয়ার কথা। ঘরের আলো – খুব জোরালো নয়। আবার অন্ধকারও নয়। এমন একটা পরিবেশ আপনাকে আপনার সঙ্গিনীর কাছে অনেকটা নিবিড় করে দেবে। ফলে ওই ধরনের আলো-আঁধারি এফেক্ট আনার জন্য ঘরে লাইট লাগান। এখন অনেক রকম লাইট বাজারে পাওয়া যায়। পছন্দের লাইট ও রং বেছে নিন। এটা আপনাকে পরিবেশ করতে বাড়তি সুবিধা দেবে। এছাড়া ভালো সাউন্ড সিস্টেম বাড়িতে থাকলে, সেটার সদ্ব্যবহার করুন এই সময়। বাছাই করা ওয়েস্টার্ন মিউজ়িক চালাতে পারেন। জানবেন ফোর প্লের সময় এই লাইট অ্যান্ড সাউন্ডের একটা মারাত্মক এফেক্ট আছে।
২. স্পর্শেই গলে জল
নারীশরীর হল মোমের মতো। আর পুরুষের স্পর্শ আগুন। আগুনের স্পর্শে মোম গলবেই। তবে দেখবেন যেন ছেঁকা না লাগে। অর্থাৎ একবারে সব আঁচটুকু দিয়ে দেবেন না। ধীরে ধীরে। মোমের শরীরে আপনার ছোঁয়া লাগলে তা ধীরে ধীরে এমনিতেই গলতে শুরু করবে। মিলনের জন্যে ব্যাকুল হয়ে উঠবে মন। কিন্তু এই সময়টাই পুরুষমনকে বশে আনা দরকার। তাড়াহুড়ো করার প্রবণতা দেখা যায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে। যদি প্রথম মিলন হয়, তাহলে আরও সাবধান। আপনার মনকে সংযত করুন। সঙ্গিনীকে ব্যাকুল হতে সময় দিন। দেখবেন, সারা শরীরে আপনার স্পর্শ অনুভব করতে করতে একটা সময় আপনার সঙ্গিনী নিজেই তাঁর ব্যাকুলতা প্রকাশ করছেন। জানবেন সেটাই পারফেক্ট সন্ধিক্ষণ।
নারীশরীর হল মোমের মতো। আর পুরুষের স্পর্শ আগুন। আগুনের স্পর্শে মোম গলবেই। তবে দেখবেন যেন ছেঁকা না লাগে। অর্থাৎ একবারে সব আঁচটুকু দিয়ে দেবেন না। ধীরে ধীরে। মোমের শরীরে আপনার ছোঁয়া লাগলে তা ধীরে ধীরে এমনিতেই গলতে শুরু করবে। মিলনের জন্যে ব্যাকুল হয়ে উঠবে মন। কিন্তু এই সময়টাই পুরুষমনকে বশে আনা দরকার। তাড়াহুড়ো করার প্রবণতা দেখা যায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে। যদি প্রথম মিলন হয়, তাহলে আরও সাবধান। আপনার মনকে সংযত করুন। সঙ্গিনীকে ব্যাকুল হতে সময় দিন। দেখবেন, সারা শরীরে আপনার স্পর্শ অনুভব করতে করতে একটা সময় আপনার সঙ্গিনী নিজেই তাঁর ব্যাকুলতা প্রকাশ করছেন। জানবেন সেটাই পারফেক্ট সন্ধিক্ষণ।
৩. বলছি তোমার কানে কানে
মানে ভাবটা এমন আপনি আপনার ভালোবাসার কথা, ভালোলাগার কথা গোপনে আপনার প্রেয়সীকে জানাচ্ছেন. অতি-সন্তর্পণে কানে কানে। আর ওই বলার ছলেই আপনার ঠোঁট ছুঁয়ে যাচ্ছে তাঁর কানের লতিকে। এরপর ঠোঁটের বা দাঁতের হালকা স্পর্শ আপনার প্রেয়সীকে শিউরে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। জেগে ওঠার এটাই সময়, ওটাই ছল।
মানে ভাবটা এমন আপনি আপনার ভালোবাসার কথা, ভালোলাগার কথা গোপনে আপনার প্রেয়সীকে জানাচ্ছেন. অতি-সন্তর্পণে কানে কানে। আর ওই বলার ছলেই আপনার ঠোঁট ছুঁয়ে যাচ্ছে তাঁর কানের লতিকে। এরপর ঠোঁটের বা দাঁতের হালকা স্পর্শ আপনার প্রেয়সীকে শিউরে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। জেগে ওঠার এটাই সময়, ওটাই ছল।
৪. প্রেমের সাক্ষী
আরও ভালো হয় যদি উলটো করে শুয়ে দিয়ে নরম পিঠে এঁকে দিতে পারেন সাবলীল প্রেমের কিছু সাক্ষী – চুম্বন। হাতের আঙুলের হালকা স্পর্শ, অনেকটা সুড়সুড়ি দেওয়ার মতো, তবে সুড়সুড়ি নয়। পিঠ, ঘাড় খুব সেনসিটিভ জায়গা। মহিলাদের চার্জড-আপ হতে সুবিধা হয়।
আরও ভালো হয় যদি উলটো করে শুয়ে দিয়ে নরম পিঠে এঁকে দিতে পারেন সাবলীল প্রেমের কিছু সাক্ষী – চুম্বন। হাতের আঙুলের হালকা স্পর্শ, অনেকটা সুড়সুড়ি দেওয়ার মতো, তবে সুড়সুড়ি নয়। পিঠ, ঘাড় খুব সেনসিটিভ জায়গা। মহিলাদের চার্জড-আপ হতে সুবিধা হয়।
৫. প্যাসিভ স্ট্রিপটিজ়
প্রেয়সীর অঙ্গ থেকে পোশাক আলাদা করার কাজও কিন্তু ফেলনা নয়। তাড়াহুড়ো করবেন না। চুম্বনের সঙ্গে তালে তাল মিলিয়ে ওই কাজটি আপনাকে করতে হবে ধৈর্য ধরে।
প্রেয়সীর অঙ্গ থেকে পোশাক আলাদা করার কাজও কিন্তু ফেলনা নয়। তাড়াহুড়ো করবেন না। চুম্বনের সঙ্গে তালে তাল মিলিয়ে ওই কাজটি আপনাকে করতে হবে ধৈর্য ধরে।
৬. শরীরের বিশেষ বিশেষ স্থানে গুরুত্ব দিন বেশি
ফোর প্লে চলাকালীন গুরুত্ব দিন তাঁর কিছু বিশেষ স্থানে। দেখবেন তাঁর ব্যাকুলতা তীব্রতর হচ্ছে। জানবেন ওই মিলনেচ্ছা যত ব্যাকুল হবে, ততই আপনি সফল তাঁকে বশে আনতে।
ফোর প্লে চলাকালীন গুরুত্ব দিন তাঁর কিছু বিশেষ স্থানে। দেখবেন তাঁর ব্যাকুলতা তীব্রতর হচ্ছে। জানবেন ওই মিলনেচ্ছা যত ব্যাকুল হবে, ততই আপনি সফল তাঁকে বশে আনতে।
৭. দুষ্টু গল্প
অনেকে দুষ্টু গল্পের আশ্রয় নেন ফোর প্লের সময়। এটা অবশ্য যাঁরা ওয়াইল্ড সেক্স পছন্দ করেন, তাঁদের মধ্যে বেশি লক্ষ্য করা যায়। তবে দীর্ঘদিনের সম্পর্কে আবদ্ধ থাকলেই, এই ধরনের গবেষণা করা উচিত। না হলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
অনেকে দুষ্টু গল্পের আশ্রয় নেন ফোর প্লের সময়। এটা অবশ্য যাঁরা ওয়াইল্ড সেক্স পছন্দ করেন, তাঁদের মধ্যে বেশি লক্ষ্য করা যায়। তবে দীর্ঘদিনের সম্পর্কে আবদ্ধ থাকলেই, এই ধরনের গবেষণা করা উচিত। না হলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
৮. চোখের দিকে তাকান
প্রেয়সীর সঙ্গে যৌনমিলনের আগে চোখের দিকে তাকান। আদর করার সময় তাঁর অভিব্যক্তিগুলো লক্ষ্য করুন। নিজেই বুঝে যাবেন তাঁকে কোনটা বেশি আকৃষ্ট করে। ইঙ্গিতপূর্ণ অভিব্যক্তি আপনাকে বাকি কাজটুকুতে অনেকটা সাহায্য করবে।
প্রেয়সীর সঙ্গে যৌনমিলনের আগে চোখের দিকে তাকান। আদর করার সময় তাঁর অভিব্যক্তিগুলো লক্ষ্য করুন। নিজেই বুঝে যাবেন তাঁকে কোনটা বেশি আকৃষ্ট করে। ইঙ্গিতপূর্ণ অভিব্যক্তি আপনাকে বাকি কাজটুকুতে অনেকটা সাহায্য করবে।
ব্যাস… ওই কথাই রইল, পরের বার কাছে যাওয়ার আগে মনে মনে পয়েন্টগুলো একটু ঝালিয়ে নেবেন। বাকিটা আপনি জানেন…।
EmoticonEmoticon